কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আমলে নেওয়া হয়নি পূর্বাভাস

সমকাল প্রকাশিত: ১০ আগস্ট ২০২৩, ০৬:৩১

ভারী বৃষ্টির কারণে উত্তরাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল এবং দক্ষিণ-পূর্বের পার্বত্য এলাকার কিছু স্থানে স্বল্পমেয়াদি বন্যা হতে পারে– ১ আগস্টের আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এমনটাই বলা হয়েছিল। সেই পূর্বাভাসে সুনির্দিষ্ট স্থান, তারিখ ও বৃষ্টির মাত্রা স্পষ্ট করা হয়নি। ৪ আগস্ট থেকেই চট্টগ্রাম বিভাগে শুরু হয় ভারী বৃষ্টি। এর মধ্যেও আবহাওয়া অধিদপ্তর নিয়মিত বুলেটিনে কোন মাত্রায় বৃষ্টি ঝরবে– এর পূর্বাভাস দিতে পারেনি।


তার পরও আবহাওয়া অধিদপ্তর যতটুকু সতর্কবার্তা দিয়েছিল, সেটাও আমলে নেয়নি স্থানীয় প্রশাসন। ভূমি ধসের শঙ্কার কথা বলা হলেও বিপর্যয় এড়াতে দেখা যায়নি তেমন তৎপরতা, ছিল না প্রচার। বিপর্যয় মোকাবিলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট কারও ছিল না আগাম প্রস্তুতি। ফলে বৃষ্টি-বন্যায় তছনছ হয়েছে বৃহত্তর চট্টগ্রামের পাঁচ জেলা। গতকাল বুধবার পানি নামার সঙ্গে সঙ্গে বেরিয়ে আসছে ক্ষতচিহ্ন। বন্যা ও জলাবদ্ধতায় ভেঙে গেছে মহাসড়ক, আঞ্চলিক সড়ক, কাঁচা রাস্তা, কালভার্ট। অনেক বেড়িবাঁধ, ঘরবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হয়ে গেছে নড়বড়ে। ভেসে গেছে বীজতলা, ফসলের মাঠ, মাছের ঘের। এ পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ১৫ জন।


বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পূর্বাভাসের মডেল ও তথ্য-উপাত্ত সুচারুভাবে বিশ্লেষণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তাদের সক্ষমতা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় স্থানীয় সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতা ও অব্যবস্থাপনার কারণে মানুষ কষ্ট ও বিপদের মুখে পড়ছে বলে মনে করেন কেউ কেউ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও