একটি উদ্ভাবনমূলক ‘আশ্রয়ণ’ মডেল

সমকাল মো. আখতারুজ্জামান প্রকাশিত: ১০ আগস্ট ২০২৩, ০১:৩০

মধ্যযুগের ভারত এবং বাংলার আর্থসামাজিক ও নগর ইতিহাস বিষয়ে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি গবেষণাকালে সমসাময়িক ইতিবৃত্তকার ও ঐতিহাসিকদের লেখায় যখন কয়েকজন মুসলিম শাসকের জনহিতকর কিছু কার্যক্রম, বিশেষ করে ভূমি রাজস্ব হার কমানো, ভূমি বন্দোবস্ত, কূপ খনন, রাস্তা নির্মাণ, পান্থশালা স্থাপন, লঙ্গরখানা খোলা প্রভৃতির প্রশংসামূলক উল্লেখ দেখি, তখন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে নানা মানবিক উদ্যোগের কথা স্মরণে আসত। কারণ মহান মুক্তিযুদ্ধে (১৯৭১) বিজয়ের পর সাড়ে সাত কোটি মানুষ এবং অর্থ ও প্রাকৃতিক সম্পদবিহীন বিধ্বস্ত ৫৬ হাজার বর্গমাইলের একটি দেশ নিয়ে ১৯৭২-এ যখন তিনি রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিলেন, তখন হতাশ ও বিচলিত না হয়ে বাংলার মাটি ও মানুষ এ দুটোকে অপার সম্ভাবনার সম্পদ হিসেবে গণ্য করে প্রথমেই হতদরিদ্র, সুবিধাবঞ্চিত, অসহায়, প্রান্তিক মানুষের কল্যাণে নানা সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ শুরু করেন।


ওই পিএইচডি অভিসন্দর্ভটি ‘Society and Urbanization in Medieval Bengal’ শিরোনামে এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হয় ২০০৮ সালে। বইটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব, যিনি সুবিধাবঞ্চিত গরিব মানুষদের ভাগ্যোন্নয়নে অবদান রেখেছেন ও তজ্জন্য নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন, তাঁর নামে উৎসর্গীকৃত। আজ যখন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার; বিশেষ করে প্রান্তিক মানুষের জীবনমান উন্নয়নে গৃহীত মানবিক উদ্যোগগুলো পর্যালোচনা করি, তখন ভাবি, ভবিষ্যতে অর্থনীতি, গণমানুষ ও সমাজ উন্নয়নবিষয়ক বহু মৌলিক গবেষণাকর্মে তাঁর নাম উল্লেখ থাকবে দেশে ও বিদেশে; উৎসর্গীকৃত হবে বহু গ্রন্থ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও