কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘না’ বলতে শিখুন

চলতি পথে পরিচয় হচ্ছে অনেকের সঙ্গেই। এদের সঙ্গে আবার অনেক স্মৃতি। এই স্মৃতি জমে পাহাড় হয়ে ওঠে। সেই পাহাড়ের আড়াল থেকে হুট করে একজন উঁকি মেরে মনে ভাগ বসাতে চান। অথচ আপনি আগেই আরেকটি মনের সঙ্গে চুক্তি সেরে রেখেছেন। হতে পারে যেই প্রস্তাবটা তেড়ে এসেছে আপনার দিকে সেই প্রস্তাবটার জন্য আপনি কখনও প্রস্তুত ছিলেন না। কিংবা এটিকে নিষেধ করতে গেলেও বাধতে পারে গণ্ডগোল; কী করবেন? চলুন এর সমাধান জেনে নিই–

আস্কারা নয়: ধরুন, এমন কেউ আপনাকে প্রপোজ করলেন যে কিনা আপনার সবচেয়ে কাছের বন্ধু। কিংবা তাঁকে আপনি সেভাবে কখনোই ভাবেননি। এই ক্ষেত্রে আপনাকে বিব্রতকর অবস্থার মুখোমুখি হতে হয়। তাই বলে আপনি এই সম্পর্কটাকে আস্কারা দিয়ে যাবেন না। বলুন, ‘আমি আসলে কখনোই এমন কিছু চিন্তা করিনি।’

হাতে হাত রেখে: আপনি বর্তমানে যে সম্পর্কটায় আছেন কিংবা নতুন কারও প্রতি আপনার আগ্রহ থাকলে তাঁকে সেই বিষয়টা খুলে বলুন। আপনাদের মধ্যে যেই সম্পর্কটা আছে সেই সম্পর্কটাকে বড় করে দেখুন।সম্পর্কের মাত্রা : কর্মক্ষেত্রে কারও সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানোটা আপনার জন্য ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে। তবু সহকর্মী থেকে যদি প্রস্তাব এসেই যায় তবে একটু দাঁড়ান। তারপর তাঁর মতো করে বলুন, ‘আমি খুবই দুঃখিত যে সহকর্মীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়াতে পারছি না।’ তবে এই ক্ষেত্রে তাঁকে ছোট করবেন না কোনোভাবেই। কারণ তিনি আপনার সহকর্মী।

তিক্ততা না বাড়িয়ে: প্রস্তাবটা যদি আপনার শত্রু থেকেও আসে তবু তাঁকে ছোট না করে এবং তাঁর সঙ্গে কোনো রকম বাড়াবাড়ি না করে ঠান্ডা মাথায় সিদ্ধান্ত নিন। আগে নিজেকে বোঝান যে তাঁর সঙ্গে আপনি কখনোই নিরাপদ নন। কোনো রকম তিক্ততায় না যাওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।

বয়সের ব্যবধান: এমন কেউ আছে যাঁর সঙ্গে আপনার বয়সের অনেক ব্যবধান, তবু সেই ব্যবধানে চোখ না রেখে তিনি যদি আপনাকে প্রস্তাব দেন এবং তা যদি আপনাকে বিব্রত করে, তবে তাঁকে বলেই ফেলুন যে, ‘দুঃখিত। তুমি আমার সমবয়সী হলে অবশ্যই সম্পর্কটাকে টেনে নিয়ে যেতাম।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন