কুম্ভকর্ণের ঘুম ভাঙুক

সমকাল সাইফুর রহমান তপন প্রকাশিত: ১১ জুলাই ২০২৩, ০১:০১

রাক্ষুসে মাছ সাকার নিয়ে বিশেষত বিশেষজ্ঞদের মধ্যে বেশ উদ্বেগ পরিলক্ষিত হচ্ছে। এ উদ্বেগ অবশ্য অস্বাভাবিক নয়। কারণ এ মাছ যে পুকুর বা বদ্ধ জলাশয়ে থাকে, সেখানে অন্য মাছের বসবাস দুরূহ হয়ে পড়ে। খাদ্য হিসেবে আগ্রাসী এ মাছ ময়লা-আবর্জনা থেকে পোকামাকড় এমনকি অন্য মাছের ডিম ও লার্ভা গোগ্রাসে গেলে।


কিন্তু সমস্যা হলো, বিশেষজ্ঞদের এ উদ্বেগ আমাদের নীতিনির্ধারকদের যথাসময়ে টনক নড়াতে পারেনি। সোমবার প্রকাশিত সমকালের এক প্রতিবেদন অনুসারে, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় যখন এ মাছের বংশবিস্তার ঠেকানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে, ততদিনে মাছটি দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে পড়েছে। রাজধানীর বুড়িগঙ্গায় যথেষ্ট অক্সিজেন নেই বলে অন্য মাছ সেখানে দুর্বল হয়ে গেছে। কিন্তু অসম্ভব জীবনীশক্তিধারী সাকার নাকি সেখানে কিলবিল করছে। শুধু বুড়িগঙ্গা নয়; শীতলক্ষ্যাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার বদ্ধ জলাশয়, পুকুর, ডোবা, খাল, বিল, নদী এবং নর্দমায় নাকি তার প্রবল দর্শন মিলছে। এমনকি দক্ষিণ এশিয়ায় কার্প জাতীয় মাছের অন্যতম প্রাকৃতিক প্রজননক্ষেত্র হালদা নদীতেও নাকি সে জায়গা করে নিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও