যোগ মানবজাতির জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ আবিষ্কার। এটি মানবজাতির অনেক কল্যাণ সাধন করতে পারে। যোগের মহিমা বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। চার হাজার বছরের বেশি আগে ঋষি পতাঞ্জলি এ যোগ আবিষ্কার করেন। তার এ আবিষ্কার ‘পাতাঞ্জল সূত্র’ নামে পরিচিত। এ মহৎ আবিষ্কার অধিকারিক যোগীদের কৃপণ মানসিকতার জন্য জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেনি। যোগীরা সাধারণত উপযুক্ত পুত্র বা শিষ্য ছাড়া অন্য কাউকে এ যোগ শিক্ষা দিতেন না। কালক্রমে এ যোগ প্রায় বিলুপ্ত হওয়ার কারণে জনসাধারণ যোগের সুফল থেকে বঞ্চিত হয়েছে। আধুনিককালে স্বামী বিবেকানন্দ মানবকল্যাণের জন্য যোগকে জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপক প্রচারের উদ্যোগ নেন। এর ধারাবাহিকতায় ২১ জুন বিশ্বব্যাপী ‘আন্তর্জাতিক যোগ দিবস’ হিসেবে পালিত হচ্ছে। যোগ অনুশীলনে প্রধানত নিযোগ, সবল, কর্মক্ষম দেহ এবং দীর্ঘজীবন লাভ, মনের নিয়ন্ত্রণ শক্তি অর্জন, জ্ঞানার্জন, ধার্মিক হওয়া, ধর্মের বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা প্রদান এবং মুক্তি লাভ করা সম্ভব।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
কর্মক্ষম দেহ এবং দীর্ঘজীবন লাভ করুক
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন