বিদ্যুৎ ও পানির অপচয় রোধে আমাদের করণীয়

বণিক বার্তা ড. এ এস এম সাইফুল্লাহ প্রকাশিত: ২১ জুন ২০২৩, ০২:১৪

ভূতাত্ত্বিক কালপঞ্জিতে আজকের যুগকে অনেক ভূতাত্ত্বিক ও পরিবেশবিজ্ঞানীরা এন্থ্রোপোসিন (anthropocene) বা মানবসৃষ্ট যুগ বলে থাকেন, কারণ সর্বশেষ বরফযুগের পর পৃথিবীর ভূতাত্ত্বিক গঠন ও পরিবেশ পরিবর্তনের সবচেয়ে বড় অনুঘটক মানুষ। পৃথিবীর ভূতাত্ত্বিক গঠন ও পরিবেশ পরিবর্তনের প্রধানতম কারণ জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার। বিশেষত শিল্প বিপ্লবের পর ক্রমবর্ধমান জ্বালানির ব্যবহারের কারণে এরই মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন এত ব্যাপক আকার ধারণ করেছে যে তা আর আগের অবস্থায় ফেরানো যাবে না। অন্যদিকে জীবাশ্ম জ্বালানির মজুদ শেষের পথে হলেও বিশ্বের প্রায় সব দেশ এখনো পুনর্নবায়নযোগ্য জ্বালানি দিয়ে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সক্ষম নয়। আবার অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে বিদ্যুতের বিকল্প নেই। কিন্তু একদিকে দেশের ভেতর গ্যাসের মতো জীবাশ্ম জ্বালানির নতুন কোনো খনি আবিষ্কৃত হয়নি। অন্যদিকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বে জ্বালানি সরবরাহ কমে গেছে। কাজেই বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে বিদ্যুতের অপচয় রোধ অতিজরুরি।


যদিও দেশের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শুরু করে বন্দর, নগর, শহর সর্বত্র বিদ্যুৎ সুবিধা বিদ্যমান, বিদ্যুতের ব্যবহার মূলত বেশি হয়ে থাকে শিল্প-কারখানাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে। সেখানেও রয়েছে বিদ্যুতের অপরিকল্পিত ব্যবহার, সঞ্চালন ব্যবস্থায় ত্রুটির ফলে বিদ্যুতের অপচয় হচ্ছে প্রতিনিয়ত। আমরা আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে ফ্যান, লাইট, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, সেলফোনসহ নানা ধরনের ডিভাইস, গেজেট, যন্ত্রপাতি ব্যবহার করি যেগুলোর বৈদ্যুতিক চার্জ সম্পন্ন হওয়ার পরও বৈদ্যুতিক সংযোগে রেখে দিই, ফলে অনেক বিদ্যুৎ অপচয় হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও