বৈদ্যুতিক ব্যাটারিচালিত যানবাহন কতটা পরিবেশবান্ধব

বিডি নিউজ ২৪ মুনতাসির মামুন প্রকাশিত: ২০ জুন ২০২৩, ১৬:৪০

জলবায়ু পরিবর্তনের কথা না শোনা মানুষের সংখ্যা নেহায়েত হাতে গোনা হবার কথা। বিগত দশকেরও বেশি সময় ধরে এ নিয়ে জোর আলোচনা হচ্ছে বিশ্বজুড়ে। তাই নতুন করে বলার হয়তো কিছু নেই।জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আমরা, মানে বাংলাদেশীরা ডুবে যাব—এমন একটা ন্যারেটিভ বহুল চর্চিত। এই ডুবে যাবার কারণ হিসেবে বলা হয় সাগরের পানির উচ্চতা বেড়ে গেলে বাংলাদেশসহ সমুদ্রপৃষ্ঠের একদম কাছাকাছি উচ্চতার এমন দেশগুলো পানির নিচে চলে যাবে। সমুদ্রের পানির উচ্চতা যত বাড়বে, ডুবে বা তলিয়ে যাওয়া এলাকার পরিমাণও তত বাড়বে। অতি সাধারণভাবে ধারণা করা হলে ভাবা যেতেই পারে কতটুকুইবা বাড়বে। এই কতটুকু পরিমাপের হিসেবে আমরা আজ যাব না। যাব আমাদের গতানুগতিক ধারণাগুলো কী, আর আমরা সমষ্টিগতভাবে কী করছি, তা নিয়ে আলোচনায়।


বহুল চর্চিত এই ন্যারেটিভ একদম ভুল নয়, কিন্তু এটাই যে একমাত্র ভবিতব্য, তা-ও নয়। এই ন্যারেটিভটা ধরতে হলে আমাদের ছোটবেলার ভূগোল পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের উদাহরণ মনে করে দেখা যেতে পারে। হয়তো অনেকের মনে আছে একটা প্রশ্ন খুব কমন ছিল—আবহাওয়া আর জলবায়ুর মধ্যে পার্থক্য কি? তখনই যদি আমরা এর ব্যাপ্তি বা গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারতাম, তবে বর্তমানটা আমাদের জন্য অনেকটা সহজ হতো। একদম সরল করে বলা হলে আবহাওয়া হলো আকাশে মেঘ দেখা গেলে আমরা ধারণা করতে পারি বৃষ্টি হওয়ার সম্ভবনা আছে। জলবায়ু হলো কোনো এলাকার একটা দীর্ঘ সময়ের আবহওয়ার গড় হিসাব। আরেকটু ভিন্নভাবে দেখা হলে বলা যায়, জলবায়ুর সঙ্গে সময়ের একটা সম্পর্ক আছে। এই সময় ৩০ বছর বা তার বেশিও হতে পারে। চট করে আবহওয়া অধিদপ্তর আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিতে পারলেও জলবায়ু নিয়ে এমন পূর্বাভাস দেওয়ার সক্ষমতা এতটা নয়। কেননা জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটে ধীরে, লম্বা সময় ধরে। এর মানে দাঁড়ায়—আমরা মানে সারা পৃথিবীর মানুষ এবং আমাদের নেতারা যতদিন ধরে জলবায়ু পরিবর্তনের ড্রাম পেটাচ্ছেন ততদিনে জলবায়ু আরও পরিবর্তিত হয়েছে এবং হচ্ছে। এটা ঠিক কেবল এমন নয়, যে যা হওয়ার তা অনেক আগে হয়ে গেছে, আর হবে না বা হচ্ছে না। এটা একটা ঘটমান বর্তমান। জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটমান বাস্তবতা, সবসময়ই ঘটছে, ঘটবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও