পর্যাপ্ত বরাদ্দ পাইলেও নদী খনন প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়নে অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনাই যেন নিয়তি। অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ ইহাই প্রমাণ করিয়া চলিয়াছেন। নৌ যোগাযোগ সম্পর্কিত সাংবাদিকদের সংগঠন এসসিআরএফ প্রণীত পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনের এই বক্তব্যও আমলযোগ্য– সংস্থাটির অদক্ষতা, উদাসীনতা, অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের কারণে প্রকৃতির সাশ্রয় অপেক্ষা অর্থের অপচয়ই হইয়াছে অধিক। উক্ত প্রতিবেদনে যদিও ভোগাই, কংস, পুরাতন ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার খননচিত্র তুলিয়া ধরা হইয়াছে; আমরা জানি, এই প্রকার অন্যান্য প্রকল্পের পরিস্থিতিও তথৈবচ। বিশেষভাবে বলিতে হইবে পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের কথা। ২০১৯ সালে প্রকল্পটির সূচনালগ্নে প্রত্যাশা করা হইয়াছিল, পাঁচ বৎসরে প্রায় পৌনে তিন হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের পর নদটি এই বৎসর অন্তত ১০ ফুট গভীর হইবে। কিন্তু গভীরতা বরং হ্রাস পাইয়া পানি হাঁটুর উপরে উঠিতে পারিতেছে ন। এই লইয়া স্থানীয় নাগরিকদের বিক্ষোভ ও আক্ষেপের চিত্রও সমকালসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হইয়া আসিতেছে।
আরও
২ ঘণ্টা, ৪০ মিনিট আগে
৬ ঘণ্টা, ৪৮ মিনিট আগে
৬ ঘণ্টা, ৪৮ মিনিট আগে
৬ ঘণ্টা, ৫৫ মিনিট আগে
৬ ঘণ্টা, ৫৭ মিনিট আগে
৮ ঘণ্টা, ১০ মিনিট আগে
৮ ঘণ্টা, ১২ মিনিট আগে
৮ ঘণ্টা, ২২ মিনিট আগে
২১ ঘণ্টা, ৩৭ মিনিট আগে