কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বাসাইল পৌর নির্বাচন

গত ৪ মার্চ ছোট ভাই ইকবাল সিদ্দিকী পরপারে চলে গেছে (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। দীর্ঘ ৩০ বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে ইকবাল তিলকে তাল করেছে, একটি সুন্দর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে। কচিকাঁচা থেকে শুরু করে সেটা এখন ইকবাল সিদ্দিকী এডুকেশন সোসাইটি নামে মহিরুহ। ১৫০০-১৬০০ ছাত্রছাত্রী পড়ালেখা করে। ছোট ছোট বাচ্চাগুলো প্রস্ফুটিত গোলাপের মতো। ৯ জুন কচিকাঁচা একাডেমির কয়েকজন কর্মকর্তা আমার বাড়ি এসেছিলেন, পরদিন ১০ জুন ইকবাল সিদ্দিকী শিক্ষাঙ্গনে ফল দিবস। আমি বিষয়টা বুঝতে পারিনি। আমার মনে হয়েছে কোনো পরীক্ষার ফল ঘোষণা করা হবে। একাডেমির আঙিনায় দেখলাম কিছু বাচ্চা দুই সারিতে দাঁড়িয়ে আছে, একটু দূরে শিক্ষক-কর্মচারীরা। বিষয়টা আমার ভালো লাগেনি। বলে এসেছি, কোনো জাতীয় অনুষ্ঠান থাকলে বাচ্চারা দুই সারিতে দাঁড়ালেও দাঁড়াতে পারে। কিন্তু সব সময় নয়। একাডেমির আঙিনায় একটি নির্দিষ্ট রুমে বসে ছিলাম। সভাপতি আবদুর রহমান বলল, ‘আপনি না গেলে ছাত্রছাত্রীরা ভুখা থাকবে, খাবে না।’ কী খাবে না? যেখানে বসে ছিলাম সেখানেও টি টেবিলে থরে থরে দেশি ফল সাজানো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও