বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে সরকারি উদ্যোগ: এবার ভিন্ন চিত্র
জ্বালানি সঙ্কটে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় ঠিক এক বছর আগে যখন লোডশেডিং হয়েছিল, তখন বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে সরকার নানামুখি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এবার বিদ্যুতের চাহিদা ও লোডশেডিং বেশি হলেও সরকারের তরফ থেকে তেমন কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।
তীব্র লোডশেডিংয়েও বিপণীবিতান বা এই ধরনের স্থাপনা খোলা থাকছে রাত ১০টা বা তার পরেও। যখন যার দরকার করছে আলোকসজ্জা। সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের স্যুট টাই পরে অফিস না করার বিষয়ে নতুন কোনো নির্দেশনাও আসেনি।
সচিবালয়ে একাধিক শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেছেন, এক বছর আগের মত কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে প্রশাসনে কোনো আলোচনাও হয়নি।
অন্য একজন বলেছেন, গতবারের নির্দেশনা তুলে দেওয়া হয়নি। কিন্তু আসলে স্কুল কলেজে দুই দিনের ছুটি ছাড়া অন্য কোনো নির্দেশনা কার্যকর নেই।
আন্তর্জাতিক বাজারে এলএনজির দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়ার কারণে গত বছরের মাঝামাঝি সময় থেকে স্পট মার্কেট থেকে জ্বালানি কেনা বন্ধ করে সরকার। ওই সিদ্ধান্তে গ্যাসভিত্তিক অনেকগুলো কেন্দ্র বন্ধ রাখতে হয়। পাশাপাশি তেলভিত্তিক কেন্দ্রগুলোও বন্ধ করে রাখতে হয়।