কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বাংলাদেশি কমিউনিটির প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

সমকাল ফয়সাল কাদের প্রকাশিত: ০৮ জুন ২০২৩, ০১:৩২

সমকাল: অভিবাসী হিসেবে আপনার শুরুটা কেমন ছিল?


ফয়সাল কাদের: স্টুডেন্ট হিসেবে এ দেশে আসার পর আমার কাছে সবকিছুই নতুন ছিল। আমার বাবা ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা। তাঁর পক্ষে আমেরিকার এই উচ্চ টিউশন পরিশোধ করা সম্ভব ছিল না। তাই স্কুলের উচ্চ ফি’র কারণে আমাকে অনেক বেশি সংগ্রাম করতে হয়েছে। আমি তিন-চারটি চাকরি করে রাত ১২টায় ঘরে ফিরেছি। দুই ঘণ্টা পড়ে আবার পরদিন সকাল ৮টায় ক্লাস-পরীক্ষায় অংশ নিয়েছি। সেই সঙ্গে কিছু ঋণ নিয়ে এবং আমার দু’বোনের সহায়তায় পড়াশোনাটা শেষ করেছি। আমার স্ত্রী ও আমি একত্রে পরিশ্রম করেছি।


সমকাল: কর্মজীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে কিছু বলুন।


ফয়সাল কাদের: যুক্তরাষ্ট্রের নামকরা আইটি কোম্পানি লকহিড মার্টিন দিয়েই আমার কর্মজীবন শুরু। ওখানে কয়েক বছর কাজ করার পর আমি আরেক বিশাল কোম্পানি জেনারেল ইলেকট্রিকে (জিই) যোগদান করি। ওখানে আমি ১০-১১ বছর কাজ করেছি। সেখানে আমরা এয়ারক্রাফট অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতাম। ২০০২ সালে যখন আউটসোর্সিং সবে শুরু হচ্ছিল, তখন জিই আমাদের পাঁচজনকে দক্ষিণ ভারতের বেঙ্গালুরুতে পাঠায়। কিছুটা সাংস্কৃতিক সংশ্লিষ্টতা থাকায় একটি পাইলট প্রজেক্টে টিম লিডের দায়িত্ব দিয়ে ভিন্ন পরিবেশ আর মানসিকতার একটি দেশে আউটসোর্সিং কাজ করে কিনা, সেটা যাচাই করতে অন্য চারজন আমেরিকানের সঙ্গে আমাকে পাঠানো হয়। ওখানে গিয়ে আইআইটির ২০ সেরা প্রকৌশলী নিয়োগ করি। এর পর ছয় মাসে আমরা প্রথম রিলিজ, ৯ মাসে দ্বিতীয় রিলিজ এবং ১২ মাসে অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপ করে পুরো প্রডাক্ট করে দিলাম। এতে জিইর ম্যানেজমেন্ট এবং সিইও আমাদের ওপর খুশি হয়ে গেলেন।  ইতোমধ্যে আমি আমার কোম্পানি বড় করলাম। এখন আমার কোম্পানিতে দেড়শ জনের মতো কাজ করেন এবং বাংলাদেশেও টেকনাফ লিমিটেড নামে আমার এই কোম্পানির একটা শাখা আছে। ওখানে ৩০-৩৫ জনের মতো কাজ করছেন। বাংলাদেশে একজনকে চাকরি দেওয়ার অর্থ হচ্ছে– ১০ সদস্যের একটি পরিবারের ভালোভাবে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা। তাই এটি একটা বড় সন্তুষ্টি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও