মুজিবরের চেলার সাহস তো মন্দ নয়!

নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে নানা ধরনের শুভ-অশুভ তৎপরতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রচন্ড দাবদাহে সারা দেশ যখন জ্বলছে, তখন দেশের রাজনীতির ব্যারোমিটার ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভিসা নিয়ে আমেরিকার এত বাহাদুরি ভালো না। আমরা কিন্তু আমেরিকা-চীন-আরব দেশগুলো ও অন্য বহু শক্তিধরের বিরুদ্ধে লড়াই করে জিতেছি, দেশ স্বাধীন করেছি। বাস্তবতার কারণে স্বাধীনতাযুদ্ধে বিরোধিতাকারী অনেক দেশের সঙ্গে চলতে আমরা কখনো পিছপা হইনি। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, কোনো দেশ আমাদের বিরুদ্ধে গেলেই আমরা তলিয়ে যাব, আমাদের অস্তিত্ব থাকবে না। কোরিয়া সারা দুনিয়া থেকে প্রায় আলাদা। তার পরও বলতে গেলে তারা ভালোভাবেই আছে।


নিশ্চয়ই সবার সঙ্গে আমাদের মিলেমিশে থাকতে হবে। তাই বলে অর্থ-বিত্ত-সামরিক শক্তি আছে বলেই তাদের পায়ে পড়ে নতজানু হয়ে থাকতে হবে? এক আল্লাহ ছাড়া কারও কাছে নতজানু হওয়া মুসলমানের কর্ম নয়। ২৪ বছর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ করেছি। বিবেকের নির্দেশে এই ২৪ বছর সোজা পথে চলার চেষ্টা করেছি। এই তো সেদিন ২ জুন গাজীপুরে গিয়েছিলাম বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন মিলনায়তনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের জেলা সম্মেলনে। গামছা মাথায় অসংখ্য নেতা-কর্মী দেখে আনন্দে বুক ভরে গেছে। আনন্দিত হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ গাজীপুরের মূল নেতা আমার ভাই ইকবাল সিদ্দিকী ৪ মার্চ পরপারে চলে গেছে। সে ছিল আমার থেকে প্রায় ২৪ বছরের ছোট। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্মসম্পাদক এবং গাজীপুরের সভাপতি ইকবালকে হারিয়ে সত্যিই আমরা অনেকটা দিশাহারা। ঠিক সেই সময় আবদুর রহমান, অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান ভূইয়া, আনোয়ার হোসেন, মাসুদ পারভেজ, আলী হোসেন, প্রল্লাদপুরের নুরু আরও বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মীর অক্লান্ত পরিশ্রমে এক দারুণ সুন্দর সম্মেলন হয়েছে। সোলাইমান মাস্টারের চৌরাস্তার বাড়িতে বড় সুন্দর এক খাবার খেয়েছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও