You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাংলায় প্রযোজনার একছত্র বাজারে লড়ার সাহস আমার প্রথম আর আমারই শেষ, জন্মদিনে ঘোষণা শিবপ্রসাদের

তাঁর ‘বেলাশুরু’ হয় পড়াশোনা করে। আর ‘বেলাশেষে’ সিনেমা না হলে চলে না। বাকি সময়টায় প্রয়োজন শুধু তিন জনকে। জন্মদিনে দিলখোলা আড্ডায় শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়।

ছোট থেকেই কি সিনেমা নিয়ে বাঁচতেন?

শিবপ্রসাদ: ছোটবেলায় ছিল নাটক। গান-নাটক-আবৃত্তি-তর্কের মধ্যে কেটেছে সময়টা। আমার জীবনের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা আমার মা। মা-ই আমায় উচ্চারণ শেখাতেন, তবলা শেখাতেন, বই পড়াতেন, আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় নিয়ে যেতেন, নাটক করতে উৎসাহ দিতেন। বাড়ি ছিল বরাহনগরে। সেখানকার পরিবেশ, বন্ধুবান্ধব, স্কুল— সব কিছুরই একটা বড় ভূমিকা রয়েছে আমার জীবনে। তবে প্রচুর সিনেমাও দেখতাম।

স্কুলে দস্যি ছিলেন?

শিবপ্রসাদ: আমার পড়াশোনা বরাহনগর রামকৃষ্ণ মিশনে। শেখানে শিক্ষক-ছাত্রের একটা অদ্ভুত সম্পর্ক ছিল। সাহিত্যচর্চা এবং শিল্পচর্চায় আমার মায়ের পর উৎসাহ দিতেন আমার দুই শিক্ষক যোগেশচন্দ্র পাঠক এবং সুভাষ মুখোপাধ্যায়। সে সময়ে স্কুলে আমরা বাদল সরকারের নাটক করেছি। বাখ-বেঠোভেন-মোৎজ়ার্টের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে। বছরে প্রায় ৬টা করে নাটক করতাম। শিক্ষকরা জানতেন, রোল কল হয়ে গেলেই রিহার্সালে চলে যাব। পাশাপাশি খুব ক্রিকেট খেলতাম। তখন সবাই বরানগরে আমায় ‘খেপ শিবু’ নামে চিনত। নানা মাঠে খেপ খেলে রোজগারও করতাম। যখন প্রথম আইপিএল দেখলাম, বুঝলাম সেটাও খেপই (হাসি)। সাইকেল চালানো, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে জেটিতে গিয়ে আড্ডা মারা, সাঁতার কাটা, স্কুল পালিয়ে সিনেমা দেখা— খুব আনন্দে কাটিয়েছি। জীবন উপভোগ করার পাশাপাশি জীবন দেখাও শিখেছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন