কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সি পার্ল হোটেল: সাধারণ বিনিয়োগকারীরা যেভাবে বড় ক্ষতির মুখে পড়েছেন

শেয়ারবাজারে লোভে পড়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বড় অঙ্কের লোকসানের কথা প্রায় সময় শোনা যায়। বিশেষ করে কারসাজির শেয়ারে বিনিয়োগ করে এ ক্ষতিতে তাঁরা বেশি পড়েন। লাভের আশা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য কীভাবে লোকসানের কারণ হয়, তার সর্বশেষ উদাহরণ হতে পারে সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড হোটেল।

সি পার্ল কীভাবে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য লোকসানের ফাঁদে পরিণত হলো, চলুন সেই হিসাব মিলিয়ে দেখা যাক। এ জন্য মেলাতে হবে কোম্পানিটির গত ৯ মাসের লেনদেন ও মূল্যবৃদ্ধির তথ্য। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গত বছরের ১০ আগস্ট সি পার্লের প্রতিটি শেয়ারের বাজারমূল্য ছিল ৫৬ টাকা। ১০ আগস্ট থেকে ৪ সেপ্টেম্বর প্রায় এক মাস এটির শেয়ারের দাম সর্বনিম্ন ৫৪ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫৭ টাকায় ঘুরপাক খায়। এ সময়ে কোম্পানিটির প্রায় ৩ কোটি শেয়ার হাতবদল হয়।

কোম্পানিটির মোট শেয়ারের সংখ্যা ১২ কোটি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা–পরিচালকদের হাতে রয়েছে প্রায় ৪৫ শতাংশের মতো শেয়ার। বাকি ৫৫ শতাংশ বা প্রায় ৭ কোটি লেনদেনযোগ্য শেয়ার। এ লেনদেনযোগ্য শেয়ারের একটি বড় অংশই গত আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর—এ সময়ে হাতবদল হয়।

এরপর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে শুরু করে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম। গত বছরের ৪ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ৯ মার্চ—এ ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ারের বাজারমূল্য একটানা বেড়ে ৫৭ টাকা থেকে ৩২০ টাকায় উঠে যায়। তাতে মাত্র ছয় মাসে সি পার্লের শেয়ারের দাম ২৬৩ টাকা বা ছয় গুণ বেড়ে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন