মণিপুরের পর সিকিমের দিকে নজর যাচ্ছে সবার

প্রথম আলো সিকিম আলতাফ পারভেজ প্রকাশিত: ০৮ মে ২০২৩, ০৭:০৫

মূলধারার ভারতীয় মিডিয়া সচরাচর উত্তর-পূর্ব জনপদের অসন্তোষের খবর যত দূর পারা যায় আড়াল করে। মণিপুরের চলতি জাতিগত দাঙ্গা সেই আড়ালেরও ফল। দুই–তিন মাস আগে থেকে সেখানে সামাজিক অসন্তোষ ছিল।


তাৎক্ষণিকভাবে সেটা জাতীয়ভাবে জানাজানি হলে এবং প্রতিকারমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হলে চলতি ‘গণঅগ্নিকাণ্ড’ হয়তো এড়ানো যেত। সিকিমের অবস্থাও তা–ই। সেখানে এ মুহূর্তে অসন্তোষের প্রাথমিক পর্যায় চলছে। তবে যেকোনো সময় তার অনাকাঙ্ক্ষিত বিস্ফোরণ ঘটতে পারে।


সাত ভগ্নির ছোট ভাই ভালো নেই


সিকিমকে সাধারণত ভারতীয় ‘সাত ভগ্নি’ পরিচয়ে যুক্ত করা হয় না। এর কারণ, উত্তর-পূর্ব ভারতীয় সাত রাজ্যের সঙ্গে তার সরাসরি সীমান্ত নেই। কিন্তু মানুষ, প্রকৃতি ও রাজনৈতিক ইতিহাসের বিচারে সিকিমও সাত ভগ্নির মতো। সে কারণে তাকে ‘সাত ভগ্নির ছোট ভ্রাতা’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এ মুহূর্তে যখন মণিপুরের সংঘাতের আঁচ লেগেছে পুরো উত্তর-পূর্ব ভারতে—তখন সিকিমও তার বাইরে নেই। তবে সাত হাজার বর্গকিলোমিটারের এই ছোট রাজ্যে মণিপুরের আগে থেকে উত্তেজনা ছড়াচ্ছে ভিন্ন এক ইস্যু।


যে জনপদে কর দিতে হয় না


আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সিকিমের পরিচয় দিতে গিয়ে মজা করে বলা হয়, ‘যে জনপদে কর দিতে হয় না’। দ্য ইকোনমিস্ট একবার ‘আ ল্যান্ড উইদাউট ইনকাম ট্যাক্স’ নামে প্রতিবেদনও করেছিল সিকিম নিয়ে।


ভারতের ১৯৬১–এর আয়কর আইনে সবার জন্য রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক। সংবিধানের ৩৭২-এফ অনুচ্ছেদের আলোকে সিকিমিরা এই নিয়ম থেকে রেহাই পেয়েছে। তারা নিজেদের ১৯৪৮ সালের ‘ট্যাক্ট ম্যানুয়েলে’র চলে—যাতে কেন্দ্রকে আয়কর দিতে হয় না। এমনকি শেয়ারবাজারের আয়ও তাদের করমুক্ত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও