কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ক্লান্ত লাগছে?

কর্মব্যস্ত জীবনে হাঁপিয়ে পড়লেও আমরা তেমন গুরুত্ব দিই না শরীরকে। তখন এই ভাবনাই মাথায় ঘোরে, প্রচুর কাজে ক্লান্ত হয়ে পড়ছে শরীর। বিশ্রাম নিলেই আবার চাঙ্গা হয়ে উঠবেন– এই ভাবনাই থাকে অনেকের। কিন্তু সমস্যাটা হতে পারে আরও গভীর। মেয়েদের তো বটেই, ছেলেদের রক্তে আয়রনের ঘাটতিও এখনকার দিনে বড় সমস্যা। আর রক্তে আয়রনের অভাব পরে সৃষ্টি করতে পারে নানা জটিলতা।

শারীরিক ক্লান্তি ছাড়াও শরীরে আয়রনের ঘাটতির নানা লক্ষণ রয়েছে। সকালে ঘুম থেকে উঠেও ক্লান্ত লাগে শরীর। ছড়িয়ে পড়ে মুখে, চোখে ফ্যাকাসে ভাব। কোষে অক্সিজেনের ঘাটতির কারণে অল্পেই হাঁপিয়ে পড়া। সঙ্গে রয়েছে মাথা ধরার মতো সমস্যা। ত্বকের জেল্লা হারিয়ে যাওয়া। কমবেশি এই ধরনের লক্ষণগুলো শরীরে নিয়মিত দেখা দিলে বুঝতে হবে, এ নেহাতই কর্মব্যস্ততার ক্লান্তি নয়। তখন চিকিৎসকের পরামর্শ মতো করাতে হবে হিমোগ্লোবিন পরীক্ষা। তা হলে ধরা পড়বে রক্তাল্পতা ও আয়রনের ঘাটতির প্রমাণ।

আয়রনসমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হবে, যাতে শরীর তা শোষণ করতে পারে। আয়রনসমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হবে, যাতে শরীর তা শোষণ করতে পারে।

রক্তে আয়রনের মাত্রা বাড়াতে প্রথমেই দরকার এমন খাবার, যাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। খাবারে প্রাপ্ত আয়রন দু্ই ধরনের— হিম আয়রন ও নন-হিম আয়রন। হিম আয়রন পাওয়া যায় মাছ, মাংস ও ডিমে। এ ধরনের আয়রনের প্রায় শতকরা ৪০ শতাংশ সরাসরি শরীর শোষণ করতে পারে। আর নন-হিম আয়রন পাওয়া যায় উদ্ভিজ্জ খাবার থেকে। তবে সব আয়রন শরীর শোষণ করতে পারে না। তাই আয়রনসমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হবে, যাতে শরীর তা শোষণ করতে পারে। যেমন ভাতের সঙ্গে শাক ভাজা খাওয়ার সময়ে দু’ফোঁটা লেবুর রস দিতে পারেন। এতে আয়রনের শোষণ শরীরে ভালো হবে। পালংয়ের মতো শাক, ব্রকলি, ডাল, বিন, বাদাম, বেদানা, নানা ধরনের বীজ, ব্রাউন রাইস, নানা সিরিয়াল বা দানাশস্য, হোল হুইট খেতে পারেন। আবার ভিটামিন এ এবং সি-সমৃদ্ধ খাবার তালিকায় রাখলে তা আয়রন শোষণ করতে শরীরকে সাহায্য করে।

শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করতে অনেকে আবার চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই আয়রন সাপ্লিমেন্ট খান। এই ধরনের সাপ্লিমেন্ট থেকে পেট ব্যথা, পেট খারাপের মতো বেশ কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া তা না খাওয়াই শ্রেয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন