![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2020-10%252F1d63e6da-a8a2-4b30-a01c-0443c6229cd7%252Feditorial_3.png%3Frect%3D0%252C84%252C1600%252C900%26auto%3Dformat%252Ccompress%26fmt%3Dwebp%26format%3Dwebp%26w%3D700%26dpr%3D1.1)
সম্ভাব্যতা যাচাই-বাছাই করেই যেকোনো সংস্থার উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়া হয়। প্রকল্পের ঝুঁকি ও সমস্যা মাথায় রেখে প্রাক্কলন করা হয় ব্যয়। দৈব–দুর্বিপাক না হলে প্রাক্কলিত ব্যয় ও মেয়াদেই কাজ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু ঢাকা ওয়াসার ৮০ শতাংশ প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ব্যয়ও বেড়ে যায় বহুলাংশে।
প্রথম আলোর খবর থেকে জানা যায়, রাজধানীতে ভূ-উপরিভাগের পানি সরবরাহ বাড়াতে সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার প্রকল্পটি (ফেজ-৩) নেওয়া হয় সাত বছর আগে। এর মেয়াদ ছিল ২০১৫ সালের জুলাই থেকে ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত। ব্যয় ধরা হয়েছিল ৪ হাজার ৫৯৭ কোটি টাকা।
এর মধ্যে বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ৩ হাজার ৫৩ কোটি টাকা। কিন্তু প্রকল্পের পানির উৎস মেঘনা নদীর দূষণ নিয়ে উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে ঢাকা ওয়াসার টানাপোড়েনসহ নানা কারণে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পের কাজ শুরু করা যায়নি।
- ট্যাগ:
- মতামত
- ওয়াসা
- কাজের মান
- ঢাকা ওয়াসা