কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বেসরকারি ব্যাংকের ‘মামাতো ভাইয়েরা’ কার স্বার্থ দেখছেন

আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষা করতে বেসরকারি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালকের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এই নীতি মেনে সব ব্যাংকই স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দিয়েছে। কিন্তু ব্যাংকাররাই এখন তাঁদের বলছেন, ‘ভাই-মামাতো ভাই’। অর্থাৎ তাঁরা মালিকদেরই ঘনিষ্ঠ বা আস্থাভাজন। আর বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাঁরা মালিকদেরই স্বার্থ দেখছেন।

ফলে প্রশ্ন উঠেছে, বেসরকারি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালকদের ভূমিকা নিয়ে। কারণ, স্বতন্ত্র পরিচালক থাকার পরও কয়েকটি ব্যাংক নামে-বেনামে ও কাগুজে কোম্পানির নামে ঋণ দিয়েছে। এতে তারল্যসংকটে পড়েছে এসব ব্যাংক। আর আমানতকারীরা স্বস্তি পাওয়ার বদলে আতঙ্কগ্রস্ত হয়েছেন। এর প্রভাব পড়েছে পুরো ব্যাংক খাতে। সব মিলিয়ে স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে কাদের নিয়োগ দিচ্ছে ব্যাংকগুলো, সে আলোচনাও এখন নতুন করে শুরু হয়েছে।

যেভাবে আলোচনায় এল

স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়ে এই আলোচনা শুরু হয়েছে ইস্টার্ণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলী রেজা ইফতেখারের একটি মন্তব্যের সূত্র ধরে। বাংলাদেশ ব্যবসা সম্মেলনের এক অধিবেশনে আলোচনার একপর্যায়ে তিনি বলেন, দেশের ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যাংকগুলোতে সুশাসনের অভাব রয়েছে। পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনার কার কী দায়িত্ব, তা নির্ধারিত হলেও অনেকে মানছে না। এ জন্য নির্দেশমতো ঋণ হচ্ছে, যা পরবর্তী সময়ে খেলাপি হয়ে পড়ছে।

এ সময় সঞ্চালক সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান বলেন, আরও বেশি স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দিলে কি এই সমস্যার সমাধান হতে পারে? এর জবাবে আলী রেজা ইফতেখার বলেন, এটা সমাধান হতে পারে। তবে সত্যিকার স্বতন্ত্র হতে হবে। কারও মামাতো ভাই বা কোম্পানির কোনো ব্যক্তির ভাইকে স্বতন্ত্র পরিচালক করলে হবে না।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম) অডিটরিয়ামে ১১ মার্চ ‘এথিকস ইন ব্যাংকিং’ শীর্ষক বক্তৃতায় গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান এ কে এম সাইফুল মজিদ বলেন, অস্বাস্থ্যকর করপোরেট সংস্কৃতির কারণে গত চার দশকে আর্থিক খাতের পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ব্যাংকারদের লোভী মানসিকতার কারণে বেসিক ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংকের ঋণ কেলেঙ্কারি হয়েছে, যা আমানতকারী ও জনগণের মধ্যে বিশ্বাসের ঘাটতিকে প্রকট করেছে।

প্রসঙ্গত, এই চার ব্যাংকই পরিচালিত হচ্ছে প্রতিনিধি ও স্বতন্ত্র পরিচালক দিয়ে। মালিকেরা আড়ালে রয়ে গেছেন, তবে ঠিকই অনৈতিক সুবিধা গ্রহণ করেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন