কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

দেশে নতুন রাজনৈতিক বোঝাপড়া প্রয়োজন

সমকাল ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য প্রকাশিত: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০২:৩৪

অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার পর পলিসি ডায়ালগ-সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো। তিনি বাংলাদেশে নাগরিক সমাজের উদ্যোগে গঠিত এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক। এ ছাড়া তিনি জাতিসংঘের এলডিসি সংক্রান্ত কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি-সিডিপির অন্যতম সদস্য। এর বাইরে তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন উদ্যোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত। মস্কোর প্লেখানভ রাশিয়ান ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতিতে এমএসসি ও পিএইচডি অর্জন করেন তিনি। দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের জন্ম ১৯৫৬ সালে।


সমকাল: দেশে গণতন্ত্রের প্রশ্ন উঠলে পাল্টাপাল্টি উন্নয়নের কথাও ওঠে। উন্নয়ন, নাকি গণতন্ত্র- কোনটা অগ্রাধিকার?


দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য: এ বিষয়ে আমি আগেও বলেছি; উন্নয়ন ও গণতন্ত্রকে প্রতিস্থাপন শুধু বিভ্রান্তিকর নয়, বিরক্তিকরও। এটা যাঁরা বলেন তাঁরা আধুনিক উন্নয়নের ব্যাপারে ওয়াকিবহাল নন। আবার গণতন্ত্রের তাৎপর্য ও কার্যাবলি সম্পর্কেও পরিস্কার ধারণা নেই তাঁদের। সাধারণভাবে বলি, বৈশ্বিক উন্নয়নের ব্যাপারে যে আন্তর্জাতিক ঐকমত্য হয়েছে, এটা এসডিজি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা নামে পরিচিত। আমাদের প্রধানমন্ত্রী ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে এতে স্বাক্ষর করেছেন। সেখানে পরিস্কার বলা আছে- উন্নয়নের ধারণার সঙ্গে যদি মানবাধিকার, মানুষের মর্যাদাবোধ, জাতি-ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গ নির্বিশেষে সম্মান না থাকে, তাহলে সেটি প্রকৃত উন্নয়ন নয়। পূর্ণাঙ্গ উন্নয়নের যে ধারণা, তার মধ্যে গণতন্ত্র ও সব মানুষের সমান অধিকারের কথা উল্লেখ আছে বলেই বলা হয়েছে- কাউকে পেছনে রাখা যাবে না। এটিই আসলে গণতন্ত্রের ধারণা। কারণ, রাষ্ট্র্রের দৃষ্টিতে সব নাগরিক সমান। এটি পরিস্কার- উন্নয়নকে টেকসই করতে গণতন্ত্র দরকার। গণতন্ত্রহীনভাবে উন্নয়নকে টেকসই করা যায় না। এটিকে সুষম করা যায় না। ভারসাম্যপূর্ণভাবে নেওয়া যায় না। উন্নয়নহীনভাবেও গণতন্ত্রকে টেকসই করা যায় না। তখন উগ্রবাদ আসে, স্বৈরাচারের আবির্ভাব ঘটে। অনেক ক্ষেত্রে কর্তৃত্ববাদ আসে- নির্বাচিত ও অনির্বাচিতভাবে।


 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও