গ্লুকোমা রোগের চিকিৎসা

দৈনিক আমাদের সময় প্রকাশিত: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৪:১২

চোখ মানবজীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। চোখ আছে বলেই আমরা সব কিছু সুন্দরভাবে দেখতে পাই। এই চোখের ভেতরে রয়েছে বিশেষ জলীয় অংশ। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায়র এর একটি অংশের নাম অ্যাকুয়াস। এটির পরিমাণের ওপর নির্ভর করে চোখের চাপ বা প্রেসার। অ্যাকুয়াস চোখের ভেতরে সিলিয়ারি বডি নামক অংশে প্রস্তুত হয়ে সামনের দিকে প্রবাহিত হয় এবং চোখের কোণে অবস্থিত অ্যাঙ্গেল অব স্কেম নামক অংশ দিয়ে চোখের বাইরের অংশে এসে রক্তে মিশে যায়। কোনো কারণে অ্যাকুয়াস বেশি বা কম পরিমাণ অ্যাঙ্গেল দিয়ে নিঃসৃত হলে চোখের প্রেসার বেড়ে যায়। একে বলা যায় চোখের উচ্চচাপ। এ অবস্থা দীর্ঘদিন চলতে থাকলে অপটিক নার্ভ বা চোখের নার্ভ নষ্ট হয়ে যায়। একবার কোনো নার্ভ নষ্ট হলে তা ফিরিয়ে আনা কঠিন।


গুøকোমার ধরন : পারিবারিক প্রভাব এ রোগের ক্ষেত্রে বেশ প্রভাব ফেলে। চোখের অন্যান্য জন্মগত ত্রুটির কারণেও গ্লুকোমা হতে পারে। আবার চোখের কোনো সমস্যার কারণেও হতে পারে। তবে আপাত দৃশ্যমান কোনো কারণ ছাড়া বয়স্কদের গ্লুকোমা বা প্রাইমারি গ্লুকোমা বোঝায়। প্রাইমারি গ্লুকোমা দুধরনেরÑ প্রাইমারি ন্যারো অ্যাঙ্গেল গ্লুকোমা ও প্রাইমারি ওপেন অ্যাঙ্গেল গ্লুকোমা। এর মধ্যে প্রাইমারি ওপেন অ্যাঙ্গেল গ্লুকোমা ভয়ঙ্কর। এর কোনো ধরনের উপসর্গ নেই। বলা যায়, চোখের নীরব ঘাতক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও