একসঙ্গে স্ত্রী-মেয়ের লাশ বইতে পারলেন না অ্যাম্বুলেন্সচালক ফারুক

প্রথম আলো বিয়ানীবাজার প্রকাশিত: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৫:৩৫

সিলেটের বিয়ানীবাজারের বাসিন্দা ফারুক আহমদ (৪৮)। প্রায় ২২ বছর ধরে অ্যাম্বুলেন্স চালান। পেশার কারণেই দীর্ঘদিন বহু লাশ ও রোগী বয়ে নিয়ে গেছেন তিনি। এ নিয়ে অনেক স্মৃতি তাঁর। কিন্তু অ্যাম্বুলেন্সে একসঙ্গে স্ত্রী ও সন্তানের লাশ তোলার মতো পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে—এমনটি তাঁর দুঃস্বপ্নেও আসেনি। তাই স্ত্রী–সন্তানের লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সের চালকের আসনে বসেও তিনি আর এগোতে পারলেন না।


আজ সোমবার দুপুরে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজের মর্গের সামনে দাঁড়িয়ে ফারুক আহমদ বলছিলেন, এমন পরিস্থিতিতে আর কেউ যেন না পড়েন।


গতকাল রোববার বিকেলে সিলেটের গোলাপগঞ্জের হাজীপুর এলাকায় ট্রাক ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহত হন। তাঁদের দুজন হলেন বিয়ানীবাজার পৌর এলাকার নয়াগ্রামের বাসিন্দা ফারুক আহমদের স্ত্রী রাশেদা বেগম (৩৮) ও মেয়ে ফারিয়া আক্তার (১৬)। রাশেদা বেগম বিয়ানীবাজার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বাবুর্চির কাজ করতেন। ফারিয়া আক্তার সম্প্রতি এসএসসি পরীক্ষা পাসের পর সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় একটি কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও