You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শহীদ মিনারে জুতা পায়ে এডিসি-শিক্ষা কর্মকর্তা, হলো নাচ-গানও

পটুয়াখালী জেলা শহরের ঐতিহ্যবাহী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে জুতা পায়ে শহীদ মিনারে শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ, গান ও নাচের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৩টা থেকে রাত সোয়া ১০টা পর্যন্ত বিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের ওপরে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠান চলে।

সরেজমিন দেখা গেছে, শহীদ মিনারকে কাপড় দিয়ে ঢেকে বানানো হয়েছে মঞ্চ। সেখানে জুতা পায়ে দাঁড়িয়ে আছেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) হুমায়ূন কবির, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মুহা. মুজিবুর রহমান, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম, অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সুভাষ চন্দ্র শীল ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মৃণাল কান্তি বড়াল। তাদের হাত থেকে পুরস্কার নিয়েছে শিক্ষার্থীরা। পরে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জুতা পায়ে দিয়েই সেখানে নাচ ও গান পরিবেশন করেছে রাত সোয়া ১০টা পর্যন্ত। অনুষ্ঠানে অতিথি, বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকসহ প্রায় তিন হাজার লোক উপস্থিত ছিলেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক বলেন, ‘জুতা পায় দিয়ে শহীদ মিনারে ওঠা নিষিদ্ধ- এটা শিক্ষকরা ছাত্রীদের শিক্ষা দেবেন। অথচ শিক্ষকরাই জুতা পায়ে শহীদ মিনারে উঠে আছেন। শহীদ মিনারে জুতা পায়ে পুরস্কার বিতরণ করার বিষয়টি আমার কাছে খারাপ লেগেছে। তবে কিছু বলতে পারিনি, কারণ আমার বাচ্চা এই স্কুলেই পড়ে।’

পটুয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান বলেন, ‘ভাষা শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আমরা বাংলা ভাষা পেয়েছি এবং বাংলায় কথা বলতে পারছি। ভাষা শহীদের প্রতি সম্মান ও স্মরণীয় রাখার জন্যই শহীদ মিনার। সেখানে নাচ-গান বা জুতা পায়ে ওঠা ঠিক না, এ বিষয়ে সবাই সতর্ক থাকা উচিত।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন