ঢাকার বিষবায়ু কতদিন টানতে হবে?

জাগো নিউজ ২৪ ইয়াহিয়া নয়ন প্রকাশিত: ২৮ জানুয়ারি ২০২৩, ০৯:৫৭

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার দূষিত বাতাসের শহরের তালিকা প্রকাশ করে। দিন কয়েক পর পরই এই তালিকায় আমাদের প্রিয় মহানগরী ঢাকার নাম শীর্ষে চলে আসে। প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই স্কোর একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে কি না, তা জানায়।


দীর্ঘমেয়াদি বায়ুদূষণের ফলে নানা রোগে অনেক মানুষের মৃত্যু হয়। এমনকি দূষিত বায়ুর কারণে বাংলাদেশীদের গড় আয়ু কমে যাচ্ছে প্রায় এক বছর তিন মাস। বিশ্বজুড়ে একযোগে প্রকাশিত ‘বৈশ্বিক বায়ু পরিস্থিতি-২০১৯’ শীর্ষক প্রতিবেদন এ তথ্যই দিচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা সংস্থা হেলথ ইফেক্টস ইনস্টিটিউট (এইচইআই) এবং ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশনের (আইএইচএমই) যৌথ উদ্যোগে গবেষণাটি করা হয়েছিল। গেল তিন বছরে সে পরিস্থিতি তো আরও খারাপের দিকে গেছে। বায়ুদূষণে মৃত্যুর হারের দিক থেকে শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বছরে এ দূষণের কারণে বাংলাদেশে মৃত্যু হয় প্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার লোকের।


বায়ুর মান পরীক্ষায় নির্মল বায়ু ও টেকসই পরিবেশ (সিএএসই) প্রকল্পের আওতায় ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, রাজশাহী ও বরিশাল শহরে মোট ১১টি কন্টিনিউয়াস এয়ার মনিটরিং স্টেশন (সিএএমএস) স্থাপন করে পরিবেশ অধিদপ্তর। এর ভিত্তিতে ২০১৭ ও ২০১৮ সালের শেষ কয়েক মাসের উপাত্ত বিশ্লেষণ করা হয়। তাতে দেখা যায়, সাধারণত শুষ্ক মৌসুমে; বিশেষ করে বছরের শেষদিকে বায়ুদূষণের মাত্রা বাড়ে। আর বাতাসে যেসব ক্ষতিকর উপাদান আছে, এর মধ্যে মানবদেহের জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর পার্টিকুলেট ম্যাটার (পিএম) ২ দশমিক ৫। তার চেয়ে কম ব্যাসের অতিক্ষুদ্র এসব বস্তুকণার সহনীয় মাত্রা প্রতি ঘনমিটার বাতাসে ৬৫ মাইক্রোগ্রাম, যদিও ঢাকার বাতাসে পাওয়া গেছে এর চেয়ে বেশি মাত্রায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও