You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নাম-পরিচয় বদলে হয়ে গেলেন এমপিপুত্র, প্রতারণার ফাঁদে ৪০-৪৫ তরুণী

বহুমাত্রিক প্রতারক বলতেই চোখের সামনে যে চেহারা ভেসে ওঠে, তাঁর নাম সাহেদ করিম। রিজেন্ট হাসপাতালের কর্ণধার ছিলেন তিনি। তবে তাঁর শেষ রক্ষা হয়নি। প্রতারণার ধরনে কিছুটা ভিন্নতা থাকলেও সাহেদের সঙ্গে তুলনীয় আরেক প্রতারকের খোঁজ মিলেছে। তাঁর নাম রাজু। গাজীপুর-৩ আসনের প্রয়াত এমপি অ্যাডভোকেট মো. রহমত আলীর ছেলে পরিচয় দিয়ে সমাজের উঁচুতলার অনেকের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন মাসুম বিল্লাল ফারদিন রাজু। টুকটাক গানও জানেন। বিভিন্ন টেলিভিশনের টকশোতেও অংশ নিতেন।

এমপি, মন্ত্রী, সরকারি বড় কর্মকর্তাদের সঙ্গে ছবি তুলে তা নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করতেন তিনি। দেখতে সুদর্শন রাজুর ফেসবুক অনুসারীর সংখ্যাও চার লাখের মতো। ফেসবুক প্রোফাইলে যেসব পরিচয় তিনি বহন করে আছেন, তার ওজনও বেশ ভারী। শতাধিক প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীল পদে আছেন বলে দাবি করতেন। তবে সাহেদের মতো রাজুরও আসল চেহারা সামনে আসায় বেরিয়ে আসছে তাঁর অভিনব প্রতারণার চমকপ্রদ তথ্য। প্রতারণার জাল পাততে নিজের নাম-পরিচয় সবই বদলে দিয়েছেন তিনি।

যেভাবে বের হলো আসল পরিচয়: সম্প্রতি রাজু এক তরুণীকে ফেসবুকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠান। চার লাখের মতো অনুসারী ও বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের সভাপতি-সেক্রেটারি পদে রয়েছেন দেখে তরুণী রাজুর ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করেন। ধীরে ধীরে ওই তরুণীর সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন তিনি। এক পর্যায়ে তরুণীকে জাপানে চাকরি দেওয়ার প্রস্তাব দেন রাজু। জাইকার প্রজেক্টে চাকরি দেওয়ার ফাঁদ পেতে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের হিসাব নম্বরে ১৯ লাখ টাকা তাঁর কাছ থেকে নিয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন