কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বছর শেষ হয়, দুঃস্বপ্ন শেষ হয় না

www.ajkerpatrika.com ড. মইনুল হাসান প্রকাশিত: ১১ জানুয়ারি ২০২৩, ১৫:২০

বিপজ্জনক রাজনৈতিক খেলায় মত্ত পুতিন তাঁর নিজ দেশকে জড়িয়ে ফেলেছেন একটি দীর্ঘস্থায়ী, বিশাল ব্যয়বহুল ও রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে। আক্ষরিক অর্থে পরাস্ত ও অবমানিত না হলেও, পুতিনের নৈতিক পরাজয় ঘটেছে।


৩১ ডিসেম্বর ১৯৯৯ থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০২২, গুনে গুনে ঠিক ২৩ বছর। বরিস ইয়েলৎসিনের পদত্যাগের পর রাশিয়ান ফেডারেশনের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব বর্তায় ৪৭ বছর বয়সের ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি উচ্চতার ভ্লাদিমির পুতিনের ওপর। এরপর তিনি ৭ মে ২০০০ সালে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হন। সেই থেকে ক্ষমতার কেন্দ্রে চলে আসেন তিনি। বিশ্বের সবচেয়ে বড় দেশটির ক্ষমতার মসনদে নিজেকে অধিষ্ঠিত করেন পাকাপোক্তভাবে। বিশ্বের বহু দেশের শীর্ষ নেতৃত্বের পরিবর্তন হয়েছে, বহু নেতা মহাকালে বিলীন হয়ে গেছেন। নেতা আসে, নেতা যায়। অথচ প্রায় দুই যুগ ধরে দিব্যি আছেন পুতিন।


পুতিনকে ক্ষমতার সিঁড়ির কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন ভালেনতিন ইউমাশেভ, বরিস ইয়েলৎসিনের জামাতা। ১৯৯৭ সালে ক্রেমলিনের সদর দরজা ঠেলে তাঁকে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বরিস ইয়েলৎসিনের সামনে উপস্থিত করেন ইউমাশেভ। আইনশাস্ত্র নিয়ে পড়াশোনা করা গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবির এই তরুণ কর্মকর্তাকে প্রেসিডেন্ট ইয়েলৎসিন পছন্দ করলেন এবং তিনি তাঁকে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সার্ভিসের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেন। ভ্লাদিমির পুতিন এই সুযোগ কাজে লাগাতে মোটেই কালক্ষেপণ করলেন না। কর্মদক্ষতায়, পরিকল্পনায়, স্বল্প সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে নিজেকে আলাদা মহিমায় উপস্থিত করতে সক্ষম হলেন। আর অনেকটা সে কারণেই ইয়েলৎসিন তাঁর ওপর বিশাল, বিস্তৃত শক্তিধর রাষ্ট্র রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের দায়িত্বভার দিয়ে রাজনীতি থেকে বিদায় নেন।


রাশিয়ার বরিস ইয়েলৎসিন, ইউক্রেনের নেতা লিওনিদ ক্রাভচুক এবং বেলারুশের নেতা স্তানিস্লাভ শুশকেভিচ এক বৈঠকে বসেন এবং এই বৈঠকের জের ধরেই আকস্মিকভাবে পতন ঘটে সোভিয়েত ইউনিয়নের। বৈঠকের দিনটিও ছিল ডিসেম্বর মাসে, ১৯৯১ সালের ৭ ডিসেম্বর। সোভিয়েত ইউনিয়নের বিলুপ্তিতেও ইয়েলৎসিনের হাত ছিল। আর এই ইয়েলৎসিনের হাত ধরেই রাজনীতির মঞ্চে সদম্ভে উত্থান ঘটে পুতিনের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও