কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

পাঁচ হাজার কোটি ডলারের মাইলফলকে পণ্য রপ্তানি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৬ জানুয়ারি ২০২৩, ১৩:৪৮

করোনার ধাক্কার পর দ্রুতই ঘুরে দাঁড়ায় দেশের পণ্য রপ্তানি খাত। মাঝের একটি বছর রপ্তানি আয়ের গ্রাফ ছিল ঊর্ধ্বমুখী। তখন ব্যবসা সম্প্রসারণের পাশাপাশি নতুন বিনিয়োগও গতি পায়। করোনার ক্ষতটাও শুকিয়ে আসতে থাকে। আরও ভালো করার প্রত্যাশা নিয়ে নতুন বছর অর্থাৎ ২০২২ সাল শুরু হয়।


কিন্তু দুই মাস না যেতেই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে রাশিয়া-ইউক্রেন। এই সংকটের কারণে জ্বালানি তেলের দাম হু হু করে বাড়তে থাকে। কিছু নিত্যপণ্যের দামও অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। ফলে মূল্যস্ফীতির খড়্গ নামে দেশে দেশে। জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) মানুষ কেনাকাটা কমিয়ে দেন। তখন ক্রয়াদেশ আসার হারও কমে যায়। আবার দেশেও গ্যাস-বিদ্যুতের সংকট চরম আকার ধারণ করে। উৎপাদন ব্যাহত হয় মাসের পর মাস।


এমন সব চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বিদায়ী ২০২২ সালে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি পাঁচ হাজার কোটি ডলার মাইলফলক অতিক্রম করেছে। সুনির্দিষ্ট করে বললে, ৫ হাজার ৪২০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। ২০২০ সালে ৪ হাজার ৪২২ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়। সেই তুলনায় বিদায়ী বছরে পণ্য রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ২৪ শতাংশ।


স্বাধীনতার পর রপ্তানি পণ্য বলতে ছিল শুধু পাট আর চামড়া। এই দুটি পণ্যে ভর করেই ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরে রপ্তানি হয় ৩৪ কোটি ৮৪ ডলারের পণ্য। তখনকার দেশীয় মুদ্রায় যা ছিল ২৭১ কোটি টাকার মতো। তার মধ্যে পাট ও পাটপণ্যের অবদান ৮৯ দশমিক ৬৬ আর চামড়ার ৪ দশমিক ৬২ শতাংশ।


বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির শুরুর গল্পটা এমনই। তবে আশির দশকের গোড়ার দিকে রপ্তানি পণ্যের তালিকায় যুক্ত হয় তৈরি পোশাক। ধীরে ধীরে খাতটির দাপট বাড়তে থাকে। নব্বইয়ের দশকের শুরুতে পাটকে হটিয়ে শীর্ষ স্থান জায়গা দখল করে নেয় তৈরি পোশাক। সঙ্গে নিত্যনতুন পণ্যও যুক্ত হতে থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও