You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভ্যাট ও চার্জে যাচ্ছে ব্যয়ের ২১ শতাংশ

একজন হজযাত্রীর মোট ব্যয়ের ২১ শতাংশই চলে যাচ্ছে বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের ভ্যাট ও বিভিন্ন চার্জের পেছনে। টাকার অঙ্কে এটি ১ লাখ ৮ হাজার টাকা।

এর মধ্যে দেশে ভ্যাট ও বিভিন্ন চার্জে গুনতে হয় প্রায় ৫৭ হাজার টাকা। আর ৫১ হাজার টাকার বেশি ব্যয় হয় সৌদিতে। সরকারি ব্যবস্থাপনায় বর্তমানে একজন ব্যক্তির হজের প্যাকেজ ৫ লাখ ২৭ হাজার টাকা।

তবে ভ্যাট ও চার্জের অংশ বাদ দেওয়া গেলে প্যাকেজের আকার নেমে আসবে ৪ লাখ ১৯ হাজার টাকায়। এতে অধিকসংখ্যক ব্যক্তি হজ করতে আগ্রহী হবেন।

হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম যুগান্তরকে বলেন, সৌদি আরব যে ভ্যাট আরোপ করেছে সেটি দেশটির সারকারি সিদ্ধান্ত। ভ্যাট প্রত্যাহারের বিষয়ে বাংলাদেশ সৌদি সরকারের কাছে আবেদন করতে পারে। এক্ষেত্রে তারা কতটুকু উদার হবে তা বলা যাচ্ছে না। তবে হজযাত্রীদের বিমান ভাড়া কমানোর ব্যাপারে আমরা দীর্ঘদিন দাবি করে আসছি। এক্ষেত্রে তেমন সাড়া মেলেনি।

হাবের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, বর্তমানে ওমরা গমনে ট্রানজিট বিমান ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ৭০ থেকে ৭৫ হাজার টাকা। এছাড়া বাংলাদেশ বিমানের সরাসরি ফ্লাইটে ৮০-৮৫ হাজার টাকা নেওয়া হয়। যদিও ডলারের কারণে দাম কমে-বাড়ে। কিন্তু গত হজের সময় প্রত্যেক হজযাত্রীর কাছ থেকে বিমান ভাড়া ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে সরকার চাইলে সৌদি আরবের সঙ্গে আলোচনা করে হজযাত্রীদের জন্য সব বিমান সংস্থা উন্মুক্ত করে দিতে পারে। এতে যাত্রী বহনে প্রতিযোগিতা চলে আসবে। বহনকারী সংস্থা বেশি হলে ভাড়া এমনিতেই কমে আসবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন