You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মশার মাস্তানি ও ডেঙ্গুর ডঙ্কা

মশা নাকি কাউকে কাউকে বেশি কামড়ায়। তবে কি মশা বোঝে রক্তের স্বাদ? ২০২০ সালের অক্টোবরে 'নিউরন' জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, পুরুষ মশা অত্যন্ত নিরীহ; ডালপালা আঁকড়ে অনায়াসে বেঁচে থাকে। স্ত্রী মশা রক্তের খোঁজে ঘুরে বেড়ায় ডিম পাড়ার তাগিদে। স্তন্যপায়ী প্রাণীর রক্ত প্রয়োজন তাদের ডিম তৈরিতে।

স্ত্রী মশা সহজেই বুঝতে পারে ব্লাড ব্যাংকের উপস্থিতি। শুধু তাই নয়, মশাগুলো বেশ লোভীও। নিজের ওজনের তিন গুণ রক্ত খেয়ে প্রায়ই হাঁসফাঁস করতে দেখা যায়।

গবেষকদের আরেক দল মশার নিদ্রা নিয়ে বেশ তৎপর। ২০২২-এ জার্নাল অব এক্সপেরিমেন্টাল বায়োলজিতে প্রকাশ হলো মশার ঘুমের ধরন-ধারণ। মশা টানা ঘুম দিতে পারে। মানুষের রক্তের গন্ধ পেলেও ভাঙে না সেই ঘুম। তিন ধরনের মশা প্রজাতি নিয়ে একটি বহুমাত্রিক পরীক্ষা চালানো হয়েছিল। অ্যানোফিলিস- মূলত রাতে জাগে। কিউলেক্স- সন্ধ্যার সময়ই ছটফট করে। আর এডিস- দিনে জাগে।

গবেষক লেসলি ভোস্যালের মতো কিছু বিজ্ঞানী মশার কামড় থেকে মানব প্রজাতিকে বাঁচাতে গবেষণা করে যাচ্ছেন। মশার কামড় যেহেতু মানুষের রক্তের স্বাদ ও গন্ধের ওপর নির্ভরশীল, তাই এসব গবেষকের কাজ মশার স্বাদগুলোকে বিভ্রান্ত করে মানুষের রক্তের স্বাদ ভুলিয়ে দেওয়া। অর্থাৎ মশার টেস্ট বদলে ফেলতে পারলেই কেল্লা ফতে। মুক্তি মিলবে মশার কামড় থেকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন