জ্বরঠোসা সারাতে যা করবেন, যা করবেন না

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২০ নভেম্বর ২০২২, ১১:৩৭

জ্বর হলেই জ্বরঠোসার সমস্যা দেখা দেয় অনেকের ঠোঁটের কোণে। এক্ষেত্রে ঠোঁটের আশপাশে ছোট ছোট একগুচ্ছ ফুসকুঁড়ি দেখা দেয়। যা প্রচণ্ড ব্যথা ও চুলকানির সৃষ্টি করে। আক্রান্ত স্থান লাল হয়ে ফুলে যায়। জ্বরঠোসা হলে মুখ খুলে খাবার খেতে এমনকি কথা বলা বা হাসতে গেলেও কষ্ট হয়।


জ্বরঠোসাকে চিকিৎসার পরিভাষায় ফিভার ব্লিস্টার বলা হয়। জ্বরঠোসা হওয়ার আরও কারণ আছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ফিভার ব্লিস্টার হওয়ার কারণ হলো এইচএসভি ১ সংক্রমণ। এই সংক্রমণের ফলে জ্বর আসে।


জ্বরঠোসার লক্ষণ কী কী?


১. ঠোঁটের কোণে ফুসকুড়ি
২. জ্বর
৩. ব্যথা
৪. বমিভাব কিংবা বমি
৫. মাথাব্যথা
৬. খেতে অসুবিধা
৭. ঠোঁটে জ্বালা করা
৮. ঠোঁট বারবার শুকনো হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।


জ্বরঠোসা সারাতে যা করবেন-


১. জ্বরঠোসার স্থানে বরফ ব্যবহার করলে ব্যথা কমে। এজন্য একটি কাপড়ে বরফ মুড়ে ক্ষত স্থানে ৫ মিনিট ধরে রাখুন। তবে ১৫ মিনিটের বেশি নয়।


ত্বকে সরাসরি বরফ লাগাবেন না, তাহলে ক্ষত আরও বাড়তে পারে। দৈনিক ৩ বার করে অন্তত ৫দিন ব্যবহার করুন আইসপ্যাক।


২. ২০০১ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, জিংক অক্সাইড ও গ্লাইসিনযুক্ত একটি ক্রিম প্লেসবো ক্রিমের তুলনায় ক্ষত সারাতে সাহায্য করে।


৩. হারপিসসহ বিভিন্ন ভাইরাসকে বাধা দিতে প্রাকৃতিক অরেগানো অয়েল বিশেষ কার্যকরী। এক্ষেত্রে আক্রান্ত স্থানে পাতলা করে তেল প্রয়োগ করুন। একটি তুলোর বলে অরেগানো তেল দিয়ে সারাদিন কয়েকবার আক্রান্ত স্থানে লাগান।


৪. টি ট্রি অয়েলও বিভিন্ন প্রদাহ সারাতে কাজ করে। একটি তুলোর বলে চা গাছের তেল নিয়ে প্রতিদিন কয়েকবার জ্বরঠোসায় ব্যবহার করুন। দেখবেন দ্রুত সেরে যাবে ঘা।


৫. সামান্য আপেল সিডার ভিনেগারের সঙ্গে পানি মিশিয়ে তুলোর বল ভিজিয়ে আক্রান্ত স্থানে কয়েক মিনিটের জন্য ধরে রাখুন।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও