কপ-২৭ ও বাংলাদেশের ভূমিকা

জাগো নিউজ ২৪ ড. মতিউর রহমান প্রকাশিত: ০৯ নভেম্বর ২০২২, ০৯:৪৯

জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন বা ২৭তম কনফারেন্স অফ দ্য পার্টিস (কপ-২৭) মিশরের শার্ম আল-শেখ এ শুরু হয়েছে। চলতি মাসের ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত সম্মেলনটি চলবে। জাতিসংঘের প্রথম জলবায়ু সম্মেলন ১৯৯৫ সালে জার্মানির বার্লিনে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত কপ-২১ শীর্ষ সম্মেলনে, সদস্য দেশগুলো ঐতিহাসিক প্যারিস চুক্তি অনুমোদন করে। প্যারিস চুক্তি ছিল জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় দেশগুলোর কী করণীয় সে বিষয়ে একটি যুগান্তকারী চুক্তি।


এই চুক্তির অধীনে, প্রতিটি দেশ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় কার্বন নির্গমন হ্রাস লক্ষ্যমাত্রা এবং অভিযোজন ব্যবস্থা নিয়ে নেওয়া পদক্ষেপগুলো প্রকাশ করার প্রতিশ্রুতি দেয়। দেশগুলো বর্তমান বৈশ্বিক সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ‘প্রাক-শিল্পযুগ স্তরে’ কমাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছিল। এটি ছিল বৈশ্বিক উষ্ণতা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে কমাতে একটি সম্মিলিত ও সমন্বিত প্রচেষ্টা। সেই সময়ে, সরকারগুলো বিশ্ব উষ্ণায়নকে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখার একটি উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিল।


কপ-২৭ হলো জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত জাতিসংঘের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অব ক্লাইমেট চেঞ্জের কনফারেন্স অব দ্য পার্টির ২৭তম সভা। এই বার্ষিক সভাটি ১৯৮টি সদস্য রাষ্ট্রকে একত্রিত করে; বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সমন্বিত পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনার জন্য।


সম্মেলনে বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমন (গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাস, যা আমাদের গ্রহকে ক্রমবর্ধমান উষ্ণ করে তোলে) নিয়ে আলোচনা করবেন। তারা জলবায়ু পরিবর্তনের পরিবেশগত প্রভাবগুলোর সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার থেকে দূরে সরে যাওয়া এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবগুলোর সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য সম্ভাব্য আরও দুর্যোগ সহনীয় হয়ে ওঠার বিষয়েও আলোচনা করবেন। এছাড়া সহায়তার উপায় চিহ্নিত করার বিষয়ে আলোচনা হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও