অর্থ পাচারে ২০০% পর্যন্ত মূল্য বাড়িয়ে পণ্য আমদানি হয়েছে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০১ নভেম্বর ২০২২, ১০:২০

ডলার–সংকটের কারণ প্রসঙ্গে অর্থ পাচার প্রতিরোধ সমন্বয়কের দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান কর্মকর্তা মো. মাসুদ বিশ্বাস বলেছেন, ‘পাচার করা অর্থ ফেরত আনা দুরূহ কাজ। ডলার একবার চলে গেলে সহজে ফেরত আনা যায় না।


উন্নত বিশ্বের দেশগুলোও পাচারের ১ শতাংশ অর্থ ফেরাতে পাচ্ছে। এ জন্য পাচার করা অর্থ না ফিরিয়ে কর ফাঁকি দেওয়া অর্থ ফেরাতে কাজ করছে। আমাদেরও তাই করতে হবে।’


বিএফআইইউর বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২১-২২ প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘২০ থেকে ২০০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্য বাড়িয়ে দেখিয়ে কোনো কোনো পণ্য আমদানি করা হয়েছে। নজরদারি জোরদার করার ফলে তা হচ্ছে না। এটা ঠেকানো গেছে। এখন কর ফাঁকি দিতে মূল্য কম দেখিয়ে যা আমদানি হচ্ছে, তা নিয়ে কাজ করতে হবে। এই তালিকায় রয়েছে গাড়ি। এদিকেও তদারকি জোরদার করা হচ্ছে।’


গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় বিএফআইইউর অতিরিক্ত পরিচালক মো. কামাল হোসেন বার্ষিক প্রতিবেদনের বিস্তারিত তুলে ধরেন। উপস্থিত ছিলেন বিএফআইইউর উপপ্রধান নজরুল ইসলাম, পরিচালক রফিকুল ইসলাম, আরিফ হোসেনসহ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা।


ওয়াশিংটনভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটির (জিএফআই) প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০০৯ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বৈদেশিক বাণিজ্যের আড়ালেই বাংলাদেশ থেকে ৪ হাজার ৯৬৫ কোটি ডলার পাচার হয়। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ সোয়া ৪ লাখ কোটি টাকা। তবে বিএফআইইউ গতকাল বলেছে, জিএফআইয়ের তথ্য পুরোটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও