![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2022-10%252Ffeceb4e2-c640-4d8f-b9ea-59e81899cc1a%252FThamb_1.jpg%3Fauto%3Dformat%252Ccompress%26format%3Dwebp%26w%3D300%26dpr%3D1.0)
হাড়ক্ষয় প্রতিরোধে যা করতে হবে
প্রথম আলো
প্রকাশিত: ২০ অক্টোবর ২০২২, ১৮:৪৯
অস্টিওপোরোসিস বা হাড়ক্ষয় মানে হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়া। এ রোগে হাড় অনেকটা মৌচাকের মতো ছিদ্রবিশিষ্ট হয়ে যায়। এতে সামান্য আঘাতে বা অনেক সময় বিনা আঘাতেই হাড় ভেঙে যেতে পারে। বয়স্ক ব্যক্তিদের মৃত্যু ও শয্যাশায়ী হওয়ার একটি বড় কারণ অস্টিওপোরোসিস–জনিত হাড় ভাঙা। এ বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছর ২০ অক্টোবর পালিত হয় অস্টিওপোরোসিস দিবস।
৫০ বছরের পর থেকে হাড় ক্ষয় বা এর লক্ষণ দেখা দিতে থাকে। তবে বাস্তবে এ প্রক্রিয়ার শুরু হয় অনেক আগেই। একজন নারী বা পুরুষের হাড় সাধারণত ২৮ বছর বয়স পর্যন্ত ঘনত্বে বাড়ে; ৩৪ বছর পর্যন্ত তা অটুট থাকে। এরপর থেকে হাড় ক্ষয় পেতে থাকে। যত বয়স বাড়ে, হাড়ক্ষয়ের ঝুঁকি তত বাড়ে। এর সঙ্গে যুক্ত হতে পারে বাড়তি কিছু ঝুঁকি।