কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


লোড শেডিংয়ে কাজ ও আয় কমছে ফ্রিল্যান্সারদের

রাতের বেলায় লোড শেডিংয়ের কারণে ইন্টারনেট সংযোগ বিঘ্নিত হওয়ায় প্রযুক্তি খাতের ফ্রিল্যান্সার এবং বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিভিত্তিক কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর দুর্ভোগ বাড়ছে। তাদের কাজ ও আয় দুটিতেই নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বিশেষ করে বাংলাদেশি কর্মীদের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে অভ্যন্তরীণ প্রবাস আয় বা ইন্টারনাল রেমিট্যান্সে।

ডলার ও প্রবাস আয়ের সংকটের এই সময়ে ফ্রিল্যান্সিং খাতকে কাজে লাগাতে পারলে কিছুটা হলেও স্বস্তি আসতে পারত। কিন্তু চিরাচরিত ধীরগতির ইন্টারনেটের সঙ্গে লোড শেডিং যুক্ত হয়ে সেই সম্ভাবনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।     

গত সাত মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স আয় হয়েছে সেপ্টেম্বর মাসে, ১৫৩ কোটি ৯৫ লাখ মার্কিন ডলার, আগস্টে যা ছিল ২০৪ কোটি ডলার।  

ফোর্বসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সিং থেকে বছরে আয় করে এক বিলিয়ন বা ১০০ কোটি ডলার। টাকার অঙ্কে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। মাসে গড়ে ৮৩৩ কোটি টাকা। এই অর্থ অভ্যন্তরীণ প্রবাস আয় হিসেবে গণ্য হয়। ২০২৫ সালের মধ্যে এ খাতের আয় দু-তিন গুণ বাড়াতে চায় সরকার।

ইন্টারনেটের গতি পরীক্ষা ও বিশ্লেষণের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ওকলার গত জুলাই মাসের তথ্য অনুযায়ী, মোবাইল ইন্টারনেটের গতির দিক থেকে ১৪০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩০তম। ইন্টারনেটের গতি পর্যালোচনাকারী ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠান কেবলডটকো ডট ইউকের তথ্য মতে, ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতির দিক থেকে ২২০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৯৫তম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন