বৈশ্বিক খাদ্যসংকট ও বাংলাদেশের প্রস্তুতি

ঢাকা পোষ্ট আনোয়ার খসরু পারভেজ প্রকাশিত: ১১ অক্টোবর ২০২২, ১১:২৪

প্রাকৃতিক ও মানব সৃষ্ট কারণে পৃথিবী এখন খাদ্যসংকটের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। মহামারির পর সারা বিশ্ব অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের পথে চলছিল। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আবার বিশ্বকে বড় সংকটে ফেলে দিয়েছে।


জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী খাদ্যের দাম ২০২১ সালের এই সময়ের তুলনায় প্রায় ৩০ শতাংশ বেড়েছে। বাংলাদেশেও এর বড় প্রভাব পড়েছে। গোটা বিশ্ব এখন একটা মন্দার দিকে চলে যাচ্ছে। একদিকে মন্দা বাড়ছে, অন্যদিকে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে এবং একই সঙ্গে কর্মসংস্থান কমে যাচ্ছে।


গোটা বিশ্বের জন্যই এটি গুরুতর সংকট। মানুষের হাতে খাদ্যপণ্য পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না। আবার তা সম্ভব হলেও অধিকাংশ মানুষের হাতে তা কেনার মতো অর্থও থাকছে না। একটি মানবিক বিপর্যয়।


২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত বিশ্বে তীব্র খাদ্যসংকট বিরাজ করবে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৫৩টি দেশের মোট ২২ কোটি ২০ লাখ মানুষের জন্য জরুরি সহায়তারও প্রয়োজন হতে পারে। এর মধ্যে ‘হাঙ্গার হটস্পট’ বা মারাত্মক ক্ষুধা পীড়িত হিসেবে চিহ্নিত ১৯ দেশের পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) এবং বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)।


খাদ্যের অভাব ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে শুধু দুর্ভিক্ষই হবে তা নয় বরং এর জেরে বিভিন্ন দেশে বৈষম্য ও সামাজিক অস্থিরতা বাড়বে। এমন পরিস্থিতিতে এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে খাদ্যসংকট কমাতে ২০২৫ সালের মধ্যে অন্তত ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার সহায়তা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও