রাজশাহীর সুখ-দুঃখ

কালের কণ্ঠ ড. মো. আনিসুজ্জামান প্রকাশিত: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৮:০৫

সপ্তদশ শতকে ডাচ ব্যবসায়ীরা রামপুর-বোয়ালিয়া গ্রাম দুটি নিয়ে রাজশাহী শহরের গোড়াপত্তন করেন। নদীপথে রাজশাহীর সঙ্গে বাণিজ্যনগরী কলকাতার দূরত্ব কম। ফলে বাণিজ্যনগরী হিসেবে রাজশাহীর শ্রীবৃদ্ধি ঘটে। বহু মত ও পথের মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় রাজশাহীর গুরুত্ব বিশ্বখ্যাত, বিশেষত সিল্ক ও নীলের ব্যবসার জন্য।


এখনো পদ্মাপারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা ডাচ কুঠি তার বড় প্রমাণ। দখলদারদের সর্বগ্রাসী দৌরাত্ম্যে নীলকুঠির স্মৃতিচিহ্ন অবশিষ্ট নেই রাজশাহীতে। জৈন ধর্মাবলম্বীদের শেষ চিহ্ন শেষ হওয়ার পথে। ঐতিহাসিক শহর রাজশাহীর ইতিহাস সংরক্ষণের কোনো মহতী উদ্যোগ সর্বসাধারণের দৃষ্টিগোচর নয়। এ ব্যাপারে জনসচেতনতা সর্বনিম্ন পর্যায়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও