জেলা পরিষদ নির্বাচনে ‘মৌলিক গণতন্ত্র’ ফিরে এল?

প্রথম আলো নাহিদ হাসান প্রকাশিত: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৫:৫৭

‘আমরা ইংরেজ আমল এবং পরবর্তীকালে পাকিস্তান হওয়ার সময় থেকে দেখে আসছি যে জনগণকে শাসন করার জন্য সে সময়ের শাসকগোষ্ঠী একটি শাসনযন্ত্র কায়েম করেছিল।


সেই শাসনযন্ত্রে আমরা দেখেছি বিভিন্ন আইসিএস, বিসিএস, সিএসপি, পিএসসি এবং ইপিসিএস—এসব অফিসার সব সময়েই স্টিম রোলার চালিয়েছেন জনগণের ওপর।...সেই জন্য আজকে গণপরিষদের সদস্যরা মনে করেছেন, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে যদি প্রশাসনিক ব্যবস্থার ভার থাকে এবং প্রশাসনিক ব্যবস্থা যদি তাঁদের মাধ্যমে করা যায়, তাহলে জনগণের স্বার্থ রক্ষিত হবে, জনগণের উদ্দেশ্য সিদ্ধ হবে এবং জনগণই যে এ দেশের মালিক, তা প্রতীয়মান হবে।’—জনাব হিদায়েত-উল-ইসলাম খান, গণপরিষদ সদস্য, ঢাকা-১৫।


জেলা পরিষদ নির্বাচন চলছে। ১৫ সেপ্টেম্বর ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। ১৯ জন চেয়ারম্যান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। দলে কেউ বিদ্রোহী হননি, ভালো কথা।


সরকারি দলের প্রবীণতম ব্যক্তিকেই নমিনেশন দিয়েছে মনোনয়ন বোর্ড। পত্রিকাগুলো লিখছে, বয়স্ক পুনর্বাসন প্রকল্প। বিরোধী দলগুলোও অংশ নেয়নি, সেটাও ভালো কথা। কিন্তু বিরোধী দলের লোকেরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর ছদ্মাবরণে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেন না, যেখানে নিজ দলেরই বিদ্রোহী প্রার্থী হয়?


কোথাও কোথাও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। সবাই তঁাকে খুঁজছে। নারায়ণগঞ্জের সেলিম ওসমান সরকারদলীয় প্রার্থীর পক্ষে ঘোষণা দিয়েছেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচনে চন্দন শীলের প্রতিপক্ষ কেউ প্রার্থী হলে সে জাতীয় পার্টিতে থাকবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও