কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সপ্তাহে একদিনও পাতে রাখতে পারছেন না মাছ

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ০২ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৯:৪০

আগস্ট মাসের শুরুতে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার পর থেকে বাড়তে শুরু করে মাছ, মুরগিসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। মাছ, মাংসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ে সবজির দাম। এক মাসের ব্যবধানে এখন সবজির দাম কিছুটা কমলেও মাছের বাজার ঊর্ধ্বমুখী। বাজারে সবচেয়ে কম দামের মাছ তেলাপিয়াও এখন দেড় শ টাকার নিচে মিলছে না। 



ব্যবসায়ীরা কারসাজি করে মাছের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ ক্রেতাদের। নিম্ন আয়ের লোকজন বলছেন, মাছের বাজারের যা অবস্থা। তাতে সপ্তাহে একদিনও মাছ খাওয়ার সাহস করতে পারছেন না তারা। তবে বিক্রেতারা বলছেন, এখন পাইকারিতে মাছের দাম বেশি, তাই বেশি দামে তাঁদের বিক্রি করতে হচ্ছে। 



পাহাড়তলী বাজারে কথা হয় সরকারি চাকরিজীবী রিয়াজ উদ্দিনের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আগে দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা দিয়ে এক সপ্তাহের বাজার করতে পারতাম। এখন সবকিছুর দাম এমনভাবে বাড়ছে, তাতে তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা দিয়েও পুরো সপ্তাহের বাজার করতে পারছি না। বিশেষ করে মাছের দাম এত বেশি। এখন মাছ খাওয়ার সাহস করতেই কষ্ট হয়। নির্ধারিত বেতনে পরিবার চালানো এখন কঠিন হয়ে পড়ছে।’ 



পাহাড়তলী কাঁচা বাজারসহ চট্টগ্রাম নগরীর একাধিক বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে সব ধরনের মাছ কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে। বাজারে এখন ছোট সাইজের প্রতি কেজি রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২৫০ টাকায়। মাঝারি সাইজের (এক কেজি ওজন) প্রতি কেজি ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকায়। কাতল মাছও একই দামে বিক্রি হচ্ছে। তবে বড় সাইজের কাতল মাছ ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রুপ চাঁদা বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৮০০ টাকায়। চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকায়। মাঝারি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায়। এছাড়া লইট্যা বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৮০ টাকায়। তেলাপিয়া ১৫০ থেকে ১৮০ টাকায় এবং পাঙাশ ১৭০ টাকা কেজি দরে। বিক্রেতারা জানিয়েছেন, সরবরাহ কম থাকায় মাছের দাম কমছে না। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও