অনুমোদনহীন যানবাহনে অরক্ষিত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক!

কালের কণ্ঠ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহসড়ক প্রকাশিত: ২৬ আগস্ট ২০২২, ২০:২৬

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুর সেতু থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার এলাকার অটোরিকশা ও অনুমোদনহীন যানবাহনচালকদের দখলে চলে গেছে। মহাসড়কে এসব পরিবহন চলাচলে উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও হাইওয়ে পুলিশের সামনেই বীরদর্পে চলছে এসব যানবাহন। এসব যানবাহনের কারণে মহাসড়কে প্রতিদিন সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট, বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা।


জানা যায়, গত ২০১৫ সালের ১ আগস্ট থেকে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় দেশের ২২ মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, অটোটেম্পো, নসিমন-করিমনসহ সব ধরনের অযান্ত্রিক যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করে।


তিন চাকার এসব যানবাহনকে মহাসড়কে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী করে উচ্চ আদালত ও এসব যানবাহন চলাচল বন্ধ করার জন্য দেশের বিভিন্ন জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশ সুপার (এসপি) ও হাইওয়ে পুলিশকে নির্দেশ দেন।


উচ্চ আদালত ও মন্ত্রণালয়ের কঠোর নির্দেশের পর কিছুদিন হাইওয়ে পুলিশ ও থানা পুলিশ এসব যানবাহন নিয়ন্ত্রণে কিছুটা ভূমিকা রাখলেও কয়েক মাস ধরে তাদের কোনো ভূমিকা চোখে পড়ছে না। দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুর সেতু থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে এসব যানবাহনের কারণে অরক্ষিত হয়ে পড়েছে। এসব যানবাহনের কারণে ধীরগতিতে ভারী যানবাহন চলাচল করার কারণে প্রতিদিন কাঁচপুর সেতু থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। কয়েক দিন পরপরই ঘটছে সড়ক দুর্ঘটনা।


এ ছাড়া কাঁচপুর থেকে মেঘনাঘাট পর্যন্ত অন্তত ৬টি স্থানে মহাসকের ওপর অবৈধভাবে গড়ে তোলা হয়েছে অটোরিকশা, অটোটেম্পো ও ট্রাক-পিকআপ স্ট্যান্ড। তা ছাড়া কাঁচপুর হাইওয়ে থানার সামনেই উড়াল সেতুর ঢালুতে বাস, ট্রাক, লেগুনা ও সিএনজি থামিয়ে চালকরা যাত্রী ওঠানামা করালে পুলিশ তাদের কোনো রকম বাধা দেয় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও