কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


১২০ টাকা মজুরিতেই চা শ্রমিকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

চা শ্রমিকদের কর্মবিরতি মধ্যরাতে প্রত্যাহার করা হয়েছে। ১২০ টাকা মজুরি রেখেই কাজে ফিরছেন চা শ্রমিকেরা। আজ সোমবার থেকে বাগানে কাজে ফিরবেন তারা। 

প্রধানমন্ত্রী বিদেশ সফর থেকে ফিরে চা শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে মজুরি বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা করবেন এমন আশাবাদ নিয়ে কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেন বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দ। 

রোববার মধ্যরাতে মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসকের মধ্যস্থতায় বৈঠক শেষে বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে চা শ্রমিক নেতাদের নিয়ে এই জরুরি বৈঠক হয়। যদিও বৈঠকে মালিক পক্ষের কোন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না। 

বৈঠকে জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসানের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার, মোহাম্মদ জাকারিয়া, বিভাগীয় শ্রম দপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ নাহিদুল ইসলাম। চা শ্রমিক ইউনিয়ন সাধারণ সম্পাদক নৃপেন পাল, সহ সভাপতি পঙ্কজ কন্দ, অর্থ সম্পাদক পরেশ কালিন্দী, বালিশিরা ভ্যালি সভাপতি বিজয় হাজরাসহ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। 

এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তা এবং জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ। 

বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নৃপেন পাল বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সম্মান দেখিয়ে সোমবার থেকে বাগানের কাজ চলবে।’ 

জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান জানান, বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দের সঙ্গে একটি সফল বৈঠক হয়েছে। নেতৃবৃন্দ প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সম্মান জানিয়ে সোমবার থেকে কাজে যোগদান করবেন ১২০ টাকা মজুরিতেই। 

মীর নাহিদ জানান, তারা মজুরি বৃদ্ধির বিষয় ও অন্যান্য দাবি দাওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে নির্ধারণ করতে চান। আমরা তাদের প্রতিটি বিষয় এবং দাবি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠিয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। 

এর আগে শনিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও শ্রম অধিদপ্তরের হস্তক্ষেপে চা-শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি ২৫ টাকা বাড়িয়ে ১৪৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। তবে চা শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা বিষয়টি আপাতত মেনে আন্দোলন প্রত্যাহার করলেও সেই সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করে সাধারণ শ্রমিকেরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন