কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মোটা চালেরও মোটা দাম

জ্বালানি তেল আর ডলারের রেকর্ড দরকে পুঁজি করে বেড়েই চলেছে চালের দাম। সারাদেশের মতো চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় চালের মোকাম চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ ও পাহাড়তলীর চালপট্টিতেও নানা ছুতায় কারসাজির মাধ্যমে দাম বাড়ানো হচ্ছে দফায় দফায়। গরিবের ভরসা মোটা চালের দামও ৫০ কেজির প্রতিবস্তায় বেড়ে গেছে প্রায় ৫০০ টাকা। এমন দাম দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। প্রতিকেজি মোটা চাল কিনতেই এখন বাড়তি গুনতে হচ্ছে অন্তত ১০ টাকা। এ ছাড়া সব রকম চালের দাম প্রতিবস্তায় বেড়েছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত। সুগন্ধিযুক্ত চিনিগুঁড়া চালের দাম মানভেদে রেকর্ড ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা বেড়েছে।


তবে চালের দামের পালে হাওয়া বইতে থাকলেও প্রশাসন যেন কুম্ভকর্ণ। বাজার তদারকি না থাকার সুযোগ কাজে লাগিয়ে চালের দাম বাড়িয়েই যাচ্ছে অসাধু চক্র। কারসাজির সঙ্গে জড়িত উত্তরবঙ্গের কিছু বড় মিল মালিক, মধ্যস্বত্বভোগী ও বিভিন্ন করপোরেট গ্রুপ। চট্টগ্রামের ১৫ থেকে ২০ বড় ব্যবসায়ী-আড়তদারও তাঁদের সঙ্গে মিলিয়েছে হাত। যাদের কাছে রয়েছে প্রচুর চাল মজুত। মৌচাকে ঢিল ছোড়া গেলে আসল রহস্য বেরিয়ে আসত বলে মনে করছেন সংশ্নিষ্টরা।

ব্যবসায়ীসহ সংশ্নিষ্টদের দাবি, অসাধু চক্র নিজেদের মোকামে বাড়তি চাল মজুত রেখে বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করছে। কিছু করপোরেট গ্রুপ বাড়তি লাভের আশায় অকেজো অনেক মিল নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে।
আর সেখানেই চাল নিয়ে কারসাজি ও প্যাকেটজাতের কাজটি করছে তারা। ছোট-বড় নানা আকারে চাল প্যাকেটজাত করার কারণে সামগ্রিক বাজারে নেতিবাচক প্রভাবও পড়ছে। চট্টগ্রামের চালের বাজার পুরোপুরি নির্ভর উত্তরবঙ্গের ওপর। সেখান থেকেই চাল আসে চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ ও পাহাড়তলী চালপট্টিতে। বড় এই তিন মোকাম থেকে মহানগরের পাশাপাশি চট্টগ্রামের ১৫ উপজেলা ও আশপাশের জেলায় চাল সরবরাহ করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন