কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের অবদান যেন মনে রাখি

সমকাল ড. মো. আইনুল ইসলাম প্রকাশিত: ১২ আগস্ট ২০২২, ১৬:৩৪

গত অর্থবছরে (জুনে সমাপ্ত) রেমিট্যান্স প্রবাহ আগের বছরের তুলনায় কমে যাওয়া নিয়ে উৎকণ্ঠা তৈরি হলেও নতুন অর্থবছরের প্রথম মাসেই রেমিট্যান্সে লক্ষণীয় গতি বেড়েছে। জুলাই মাসের ২৮ দিনেই দেশে এসেছে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স। এই অঙ্ক গত বছরের জুলাই মাসের পুরো সময়ের চেয়েও ৫ শতাংশ বেশি। সাধারণত দুই ঈদের আগে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাড়ে; ঈদের পর কমে যায়। তবে এবার কোরবানির ঈদের আগে যে গতিতে রেমিট্যান্স এসেছে; একই ধারাতে ঈদের পরও রেমিট্যান্স আসছে। বাংলাদেশ ব্যাংক গত ৩০ জুন ২০২২-২৩ অর্থবছরের নতুন যে মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে, তাতে বলা হয়েছে, রেমিট্যান্স ঊর্ধ্বমুখী হবে এবং চলতি অর্থবছরে গত বছরের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি আসবে।


আমরা জানি, বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা যে কয়েকটি খাতের ওপর নির্ভরশীল, তার মধ্যে প্রধানতম রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। সরকারি হিসাবে বিশ্বের ১৬৮টি দেশে বাংলাদেশি কর্মী আছেন ১ কোটি ২০ লাখেরও বেশি। তাঁদের ঘাম ও শ্রমে উপার্জিত অর্থ দেশে এলেই একে আমরা প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স বলে থাকি। তাঁদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা প্রমাণ হয়েছে করোনাভাইরাস-সৃষ্ট বৈশ্বিক মহামারির সময়। করোনার পরপর শুরু হওয়া বর্তমান বিশ্বব্যাপী অভূতপূর্ব আর্থসামাজিক-রাজনৈতিক সংকটেও প্রবাসীদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রাই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সম্বল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও