কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাজার পরিস্থিতি দ্রব্যমূল্য বেড়েছে আরেক দফা

কাঁচাবাজার থেকে একটি পরিবারে যা যা কিনতে হয়, তার প্রায় সবকিছুর দামই আরেক দফা বেড়েছে। এ তালিকায় যেমন চাল, ডাল, তেল, চিনি, আটা আছে, তেমনি রয়েছে সবজি, ডিম ও মুরগির দাম। পিছিয়ে নেই মাছ ব্যবসায়ীরাও। তাঁরাও দাম বাড়িয়েছেন।

এই মূল্যবৃদ্ধি সেসব সীমিত আয়ের মানুষের ওপর নতুন আঘাত, যাঁরা ইতিমধ্যে মূল্যস্ফীতিতে নাকাল। এর আগে মূল্যবৃদ্ধির ক্ষেত্রে বিশ্ববাজারে দাম বেড়ে যাওয়াকে দায়ী করা হয়েছিল। এবার ব্যবসায়ীরা সামনে আনছেন ট্রাকভাড়া বেড়ে যাওয়া এবং জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধিকে। তাঁরা বলছেন, জ্বালানি তেলের দাম রেকর্ড পরিমাণ বাড়ানোর প্রভাব কাঁচাবাজারে পড়েছে। আগামী দিনগুলোয় শিল্পপণ্যের দামেও প্রভাব পড়তে পারে।

দাম কতটা বেড়েছে, তা দেখা যায় সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজারদরের তালিকায়ই। টিসিবি প্রতিদিন ঢাকার নয়টি বাজার থেকে নিত্যপণ্যের দাম সংগ্রহ করার পর প্রতিবেদন তৈরি করে তা মন্ত্রিপরিষদ সচিবসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পাঠায়। সংস্থাটির প্রতিবেদন বলছে, ৪ আগস্ট থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দাম বেড়েছে সব ধরনের চাল, ডাল, আটা, ময়দা, বোতলজাত সয়াবিন তেল, চিনি, রসুন, দেশি পেঁয়াজ, শুকনা মরিচ, আদা, ডিম ও ব্রয়লার মুরগির। কমেছে শুধু খোলা সয়াবিন তেল ও হলুদের দাম।

সবজির দামের হিসাবটি টিসিবির তালিকায় নেই। তবে ঢাকার মহাখালী, মালিবাগ, মগবাজার, মিরপুর ১ নম্বর সেকশনের কাঁচাবাজার ও কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ সবজি প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এই দর এক সপ্তাহ আগের তুলনায় কেজিপ্রতি গড়ে ১০ টাকা বেশি। কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়িয়েছে ২৫০ টাকা। ব্যবসায়ীরা মাছের দাম গড়ে ২০ টাকা বেশি চাইছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন