ঘরে এবং বাইরে সাইকেল চালানোয় যত উপকার

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ০৭ আগস্ট ২০২২, ১৮:১২

সাইকেল চালানো একটি দুর্দান্ত ব্যায়াম। সাইকেল চালিয়ে যেমন ব্যায়াম করা যায় তেমনি নিজেকে সতেজ ও চাঙ্গাও রাখা যায়। একবার সাইকেল চালানো নেশা হয়ে গেলে গান শুনতে শুনতে কিংবা পার্কে ঠান্ডা বাতাস খেতে খেতে এটি উপভোগ করা যায়। সাইকেল চালানো বেশ কার্যকরী একটি কার্ডিও ওয়ার্কআউট।    যারা সাইকেল চালাতে পারেন না তাদের হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কারণ আপনাদের জন্য আছে 'ইনডোর সাইকেল'। ইনডোর কিংবা আউটডোর যেই সাইকেলই আপনি চালান না কেন, এটি একটি ভালো ব্যায়াম হিসেবে কাজে দেবে। যাদের দীর্ঘদিনের হার্টের সমস্যা রয়েছে তাদেরকে সাইকেল চালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।


  সাইকেল চালানোর মূল উদ্দেশ্য ক্যালরি খরচ করা। শুধু ইনডোর বা আউটডোর সাইকেল চালানোর ওপর এটি নির্ভর করে না। আপনি কতটুকু ক্যালরি খরচ করবেন তা নির্ভর করে সাইকেলের গতি, বিরতির সময় এবং কতক্ষণ সময় ধরে সাইকেল চালাচ্ছেন তার ওপর। তবে বলা হয়ে থাকে ইনডোর সাইক্লিংয়ের চেয়ে আউটডোর সাইক্লিংয়ে বেশি ক্যালারি ক্ষয় হয়।


  ধরা যাক একজন মানুষ এর ওজন প্রায় ৫৬-৫৭ কেজি। তিনি ৩০ মিনিট ইনডোর সাইক্লিং করে প্রায় ২১০ থেকে ৩১৫ ক্যালরি খরচ করতে পারে। তবে তা অবশ্যই তার গতির তীব্রতার ওপর নির্ভর করে। আবার একই ব্যক্তি তাদের সাইকেল চালানোর গতির ওপর ভিত্তি করে ৩০ মিনিটে প্রায় ২৪০ থেকে ৪৯৫ ক্যালরি খরচ করতে পারে। একইভাবে, ৮৩-৮৪ কেজি ওজনের একজন মানুষ ৩০ মিনিটের জন্য একটি ইনডোর সাইকেল চালালে তার গতির ওপর নির্ভর করে ৩১১ থেকে ৪৬৬ ক্যালরি খরচ করতে পারে। আবার তিনিই যদি আউটডোর সাইক্লিং করেন, তাহলে সেটার তীব্রতার ওপর ভিত্তি করে ৩০ মিনিটে প্রায় ৩৫৫ থেকে ৭৩৩ ক্যালরি পর্যন্ত খরচ করা সম্ভব। ঘরের বাইরে সাইকেল চালানো কিছুটা রোমাঞ্চকর এবং মজার। এতে বাইরের সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করা যায়। কিন্তু এসময় চাইলেও অনেক ক্ষেত্রে গতি বাড়ানো যায় না। অন্যদিকে ঘরে সাইকেল চালালে নিজের ইচ্ছা তো গতি এবং তীব্রতা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এসব বাইকে চাইলেই নিজেকে চ্যালেঞ্জ করা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও