কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের একটি প্রজন্ম কি হারিয়ে গেছে করোনায়

অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে প্রতিভার অভাব হয়নি কখনো। স্যার ডন ব্র্যাডম্যান যে পথটা দেখিয়ে গেছেন, সেই পথ অনুসরণ করে অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট পেয়েছে অসংখ্য বিশ্বসেরা ক্রিকেটার। ভিক্টর ট্রাম্পার, কিথ মিলার, নিল হার্ভে, আর্থার মরিস, বিল ও’রাইলি, রে লিন্ডওয়াল, রিচি বেনো, ইয়ান চ্যাপেল, গ্রেগ চ্যাপেল, ডেনিস লিলি, রডনি মার্শ, অ্যালান বোর্ডার, স্টিভ ওয়াহ, মার্ক ওয়াহ, গ্লেন ম্যাকগ্রা, শেন ওয়ার্ন, ম্যাথু হেইডেন, অ্যাডাম গিলক্রিস্ট; হালের ডেভিড ওয়ার্নার, প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক—নাম বলতে গেলে লেগে যাবে সারা দিন। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে দারুণ সব ক্রিকেটার উপহার দিয়ে এসেছে অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু সেই অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটই আশঙ্কা করছে করোনাভাইরাস মহামারি তাদের একটি ক্রিকেট-প্রজন্ম শেষ করে দিয়েছে।

বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তৃণমূল পর্যায় থেকে নতুন ক্রিকেটার তুলে আনার বিভিন্ন কার্যক্রমে গত দুই বছরে শিশুদের অংশগ্রহণ অনেক কমে গেছে। নির্দিষ্ট করে বললে, এই সংখ্যাটা করোনা-পূর্ববর্তী সময়ের চেয়ে ১৫ হাজারের কম। করোনার অতিমারির কারণেই এমনটা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

২০১৯ সালের শেষ দিকে চীনে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। ২০২০ সালের মার্চ মাসের দিকে অতিমারি আকারে এটি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। অত্যধিক সংক্রামক হওয়ার কারণে করোনা থেকে বাঁচতে লকডাউন জরুরি ছিল। দেশে দেশে মানুষ ঘরবন্দী হয়ে পড়ে। বন্ধ হয়ে যায় সব ধরনের সামাজিক মেলামেশা।

অস্ট্রেলিয়াতেও শুরু হয় কঠোর লকডাউন। স্বাভাবিকভাবেই এ সময় অস্ট্রেলিয়াতে অন্য সব খেলার মতো ক্রিকেটও বন্ধ হয়ে যায়। লকডাউন তুলে নেওয়ার পর ক্লাব ক্রিকেটাররা মাঠে ফিরলেও শিশুদের ক্রিকেটে অংশগ্রহণ কমে গেছে ভয়াবহভাবে। বিশেষ করে ১২ বছরের নিচের বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে অস্ট্রেলিয়াতে দেখা দিয়েছে প্রতিভার খরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন