জ্বালানি তেলের কৌশলগত মজুদ সক্ষমতা গড়ে ওঠেনি দেশে

বণিক বার্তা বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) প্রকাশিত: ২৮ জুলাই ২০২২, ০৮:৩৫

দেশে জ্বালানি তেলের মজুদ সক্ষমতা প্রায় ১৩ লাখ টন। এ পরিমাণ জ্বালানি তেল দিয়ে ৪০-৪৫ দিনের মতো চাহিদা মেটানো সম্ভব। এর মধ্যে অর্ধেকই বিপিসির অধীন বিতরণ কোম্পানিগুলোর বিপণনের উদ্দেশ্যে জমাকৃত। সেখানে কৌশলগতভাবে সংরক্ষণের সুযোগ কম। মজুদ সক্ষমতা কম হওয়ায় প্রতিনিয়ত জ্বালানি তেল আমদানি করতে হচ্ছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনকে (বিপিসি)। বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে গেলে ভারি হয়ে ওঠে বিপিসির লোকসানের বোঝা। যদিও দাম পড়তির দিকে থাকা অবস্থায় পরিস্থিতির সুযোগ নেয়া সম্ভব হয় না মজুদ সক্ষমতার অভাবে।


প্রয়োজনের মুহূর্তে জ্বালানি তেলের এ কৌশলগত মজুদের অভাব বড় ধরনের বিপদের কারণ হয়ে উঠতে পারে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। তাদের ভাষ্যমতে, বাংলাদেশে জ্বালানি তেলের যেটুকু মজুদ সক্ষমতা আছে, সেটি মূলত বিতরণগত বা বিপণনের উদ্দেশ্যে গড়ে তোলা। কৌশলগত মজুদ গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে তেমন কোনো বিনিয়োগ হয়নি এখানে। এতদিন সেভাবে অনুভূত না হলেও বিষয়টিকে এখন বড় আশঙ্কার কারণ করে তুলেছে বৈশ্বিক ভূরাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক বর্তমান পরিস্থিতি। যুদ্ধ পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে গেলে বা আন্তর্জাতিক সরবরাহ চেইন আরো বড় আকারে বাধাগ্রস্ত হলে দেশের জন্য বিপদের কারণ হয়ে উঠতে পারে জ্বালানি সংকট।


জ্বালানি তেলের কৌশলগত মজুদ সক্ষমতার এ অভাব এখন বেশ ভালোমতোই অনুধাবন করতে পারছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। পণ্যটির দাম ক্রমাগত বেড়ে চলায় নিয়মিত লোকসানে থাকা প্রতিষ্ঠান বিপিসির আর্থিক চাপ বাড়ছে। পরিস্থিতিকে আরো প্রকট করে তুলছে জ্বালানি তেল আমদানিতে ডলারের সংকটসৃষ্ট এলসি জটিলতা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও