কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আইএমএফের ঋণ নিয়ে দুই মন্ত্রীর ভিন্নমত

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ২১ জুলাই ২০২২, ১০:৪১

ডলার সংকট যখন অর্থনীতিতে অস্থিরতা উসকে দিচ্ছে, তখনই ঋণের ঝাঁপি নিয়ে হাজির আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফ। ঋণের সঙ্গে রাশি রাশি শর্ত রয়েছে তাদের প্যাকেজে। এসেই সংস্থাটির দৌড়ঝাঁপ সরকারের সংশ্লিষ্ট সব মহলে। তবে আইএমএফের এই দৌড়ঝাঁপের মধ্যেই ঋণ নেওয়ার বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন খোদ সরকারের মন্ত্রীরা।


গতকাল এক অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, এখন দেশের ঋণ নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। অন্যদিকে, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম আইএমএফের কাছে মূল্যস্ফীতি আর ডলার সংকট কাটাতে ঋণ সহায়তা চেয়েছেন। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকও শর্ত মেনে আইএমএফের ঋণ নেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক।


জানা যায়, সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমদানির বিপরীতে বেশি অর্থ পরিশোধের কারণে ডলার সংকট তীব্র হচ্ছে। এতে রিজার্ভের ওপর চাপ বাড়ছে। রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে, গত বছর যা বেড়ে ৪৮ বিলিয়ন ডলার হয়েছিল। এ অবস্থায় আইএমএফ থেকে বাজেট সহায়তা হিসাবে ৪৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ চায় সরকার। যাতে তা সুবিধা মতো যেকোনো খাতে ব্যয় করা যায়।


আইএমএফের এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিভাগের প্রধান রাহুল আনন্দের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল নয় দিনের সফরে গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় এসেছেন। দলটি বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ, ইআরডিসহ বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করছে। এসব বৈঠকের ফাঁকে ঋণের বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। গত মঙ্গলবার দলটি বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক করেছে। এতে ঋণের বিভিন্ন শর্ত বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার চূড়ান্ত বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।


আইএমএফের এই ঋণ মিশন নিয়ে গতকাল সরকারি অর্থনৈতিক ও ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, এ পর্যন্ত আইএমএফ থেকে তাঁদের কাছে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব আসেনি। তাঁরাও আইএমএফকে কোনো প্রস্তাব পাঠাননি। এগুলো যখন হবে, তখন সবাই জানতে পারবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও