ক্ষমতায় টানা ১৪ বছর, ১৪ দলের ২৩ দফা বাস্তবায়ন কতদূর?

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১৯ জুলাই ২০২২, ১৫:৩৬

১৮ বছর হয়ে গেছে ১৪ দলীয় জোট গঠনের। পরিপক্ব এই জোটের ক্ষমতার মেয়াদও টানা ১৪ বছর হয়ে গেছে। কিন্তু এই জোট গঠনের মূল লক্ষ্য ২৩ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নে নেই সন্তোষজনক অগ্রগতি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, কালাকানুন প্রত্যাহার, বিভিন্ন মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারসহ বেশকিছু দফা বাস্তবায়ন হলেও জনজীবনে পরিবর্তনের ধারাগুলো খুব একটা বাস্তবায়ন হয়নি।


এজন্য শরিকরা দুষছেন বড় দল আওয়ামী লীগকে। তারা বলছেন, বড় দলের ইচ্ছা-অনিচ্ছার অভাব এখানে বড় ব্যাপার। পাশাপাশি আমাদের দেশের দুর্ভাগ্যজনক একটা রীতি; আমরা যা বলি তা করি না।


তবে বড় দল আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, ‘ক্ষমতায় থাকলেও নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার কারণে শতভাগ লক্ষ্য এখনও অর্জিত হয়নি একথা সত্য। তবে তাদের লক্ষ্য স্থির, কিন্তু লক্ষ্য অর্জনে আরও কিছু সময়ের প্রয়োজন।’


আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বাম দলগুলোর সমন্বয়ে জোট গঠনের প্রচেষ্টা শুরু হয় ২০০৩ সালের শেষ দিকে। সে সময় কিছুদিন যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি পালনের পর ২০০৫ সালের ১৫ জুলাই অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক ২৩ দফা লক্ষ্য ও কর্মসূচির ভিত্তিতে আওয়ামী লীগ, ১১ দলীয় জোট, জাসদ ও ন্যাপকে নিয়ে ১৪ দলীয় জোট গঠন করা হয়। যদিও গঠনের সময় থেকেই এই জোটে এসেও আসেননি বা বেরিয়েও গেছেন অনেকে।


এই জোটের ২৩ দফার অগ্রগতি নিয়ে একাধিক নেতা জাগো নিউজকে বলেন, ‘নির্বাচন এলে বেড়ে যায় জোটের কদর। এমনকি বাড়ে পরিধিও। কিন্তু নির্বাচনী বৈতরণী পার হলে নিষ্প্রাণ বা নিষ্ক্রিয় হয়ে যায় জোট। অবহেলা অযত্নে অভিমানে দূরে সরে যান অনেকে। এমনকি জোটের কর্মসূচির প্রতিও কারও নজর থাকে না। তবে এরই মধ্যে জোটের ২৩ দফা কর্মসূচির আংশিক বাস্তবায়ন হয়েছে। বাকিটা বাস্তবায়নের চেষ্টা চলছে।’


এ বিষয়ে জোটের শরিক দল বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন জাগো নিউজকে বলেন, ‘২৩ দফার কিছু বাস্তবায়ন হয়েছে। অধিকাংশ হয়নি। আমাদের দেশের দুর্ভাগ্যজনক একটা রীতি; আমরা যা বলি তা করি না। এখানে প্রধান দলের ইচ্ছা-অনিচ্ছার অভাব তো আছেই।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও