কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

প্রবাসী আয় অব্যাহত রাখার বিকল্প নেই

সমকাল মামুন রশীদ প্রকাশিত: ১৭ জুলাই ২০২২, ০৯:৫৮

অনেক বিশেষজ্ঞের আশঙ্কা, বিশ্ব আবারও একটি মন্দার মধ্যে পড়তে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে পত্রপত্রিকা বলছে, হ্রাস পাচ্ছে আমাদের অন্তর্মুখী রেমিট্যান্স। এমনকি রপ্তানি আয়ও কমে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আমাদের জোগানদাতা রপ্তানি আয়ের সিংহভাগ তৈরি পোশাক খাতে কিছুদিন আগেও রপ্তানি আদেশ পর্যাপ্ত থাকলেও এরই মধ্যে সেখানে ভাটার টান দেখা যাচ্ছে। তৈরি পোশাক খাতের মালিকদের কেউ কেউ বলছেন, সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোটামুটি চললেও এরপর কারখানা চালু রাখাই কঠিন হয়ে পড়তে পারে। এদিকে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধাবস্থায় পরিচিত দাতাগোষ্ঠীও ধীরলয়ে এগোতে চাচ্ছে।


স্বাভাবিক কারণেই কমে আসছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, রিজার্ভ এরই মধ্যে ৪০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে; গত দুই বছরে এ ধরনের ঘটনা প্রথম ঘটল। রিজার্ভ যত কমছে ডলারের বাজারেও তত অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে, যার প্রভাব পড়ছে নিত্যপণ্যের বাজারে, বিশেষ করে যেগুলোর বেশির ভাগ আমদানি করতে হয়। এ পরিস্থিতি চলতে থাকলে তা অর্থনীতিতে তো বটেই, রাজনীতিতেও নানামুখী সংকটের জন্ম দিতে পারে।


রিজার্ভ কমার পেছনে সবচেয়ে বড় দায় সম্ভবত রেমিট্যান্স হ্রাসের। বাংলাদেশের রেমিট্যান্স আসার প্রধান দুটি দেশ সৌদি আরব ও মালয়েশিয়া। গত অর্থবছরে এ দুটি দেশ থেকে আসা রেমিট্যান্সের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, গত অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স কমেছে প্রায় চার বিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে শুধু সৌদি আরব ও মালয়েশিয়া থেকেই কমেছে সোয়া দুই বিলিয়ন ডলার। শতকরা হিসাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স কমেছে সিঙ্গাপুর থেকে। তৃতীয় অবস্থানে তেলসমৃদ্ধ আরব দেশ ওমান। ২০ শতাংশের মতো পতন হলেও টাকার অঙ্কে রেমিট্যান্স সবচেয়ে বেশি কমেছে সৌদি আরব থেকে। এদিকে মালয়েশিয়া থেকে আসা রেমিট্যান্সের পরিমাণ কমেছে প্রায় ৫০ শতাংশ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও