আমদানি-রপ্তানি ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

যুগান্তর মুঈদ রহমান প্রকাশিত: ১৭ জুলাই ২০২২, ০৯:৫৭

গেল সপ্তাহজুড়ে আলোচিত বিষয় ছিল রপ্তানি। গত অর্থবছরে আমাদের রপ্তানি আয় রেকর্ড ছাড়িয়েছে। আমরা যে কোনো বিষয়কে তুলে ধরার সময় চূড়ান্ত অবস্থানে থাকতে পছন্দ করি। অর্থাৎ, কোনো একটি বিষয়কে হয় অতিমূল্যায়ন করি, নতুবা অবমূল্যায়ন করি; কিন্তু প্রকৃত মূল্যায়ন করতে অপারগ, অনিচ্ছুক। রাজনৈতিকভাবে এক ধরনের অন্ধ-সমর্থন কিংবা অন্ধ-বিরোধিতার আশ্রয় নিই বলে অনুমান করি। এ ধরনের সংস্কৃতি প্রকৃত ভবিষ্যতের গতি নির্ধারণ করতে অক্ষম। তাই আমাদের এ ধরনের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে যথার্থ মূল্যায়নে মনোযোগী ও আগ্রহী হয়ে উঠতে হবে।



গত অর্থবছরের সমাপ্তি ঘটল ১৭ দিন আগে, অর্থাৎ ৩০ জুন। ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালে জুন পর্যন্ত আমাদের রপ্তানি আয় নতুন মাইলফলক অতিক্রম করেছে বলে সংবাদমাধ্যমগুলো মন্তব্য করেছে। প্রথমবারের মতো মোট রপ্তানি আয় ৫২ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করল। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) প্রকাশিত ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়। গত অর্থবছরের রপ্তানির এ আকার আমাদের লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে গেছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে আমাদের রপ্তানি আয় ছিল ৩৮ দশমিক ৮৮ বিলিয়ন ডলার। একে ভিত্তি ধরে ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪৩ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলার। এর বিপরীতে আমাদের আয়ের আকার দাঁড়িয়েছে ৫২ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ, যা কিনা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ বেশি এবং এর আগের অর্থবছরের তুলনায় ৩৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ বেশি। রপ্তানি আয়ের এ প্রবৃদ্ধিতে তৈরি পোশাক খাত বরাবরের মতোই এগিয়ে আছে। গেল অর্থবছরের মোট রপ্তানি আয়ের মধ্যে এ খাত আয় করেছে ৪২ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ মোট আয়ের ৮২ শতাংশই এসেছে তৈরি পোশাক খাত থেকে। ২০২০-২১ অর্থবছরে এ খাত থেকে আয় হয়েছে ৩১ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার। এবারে এ খাতের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ। মোট রপ্তানি আয়ের ১৮ শতাংশ এসেছে চামড়া ও চামড়াজাত শিল্প, প্লাস্টিক, মৎস্য ও হিমায়িত খাদ্য থেকে। এ খাতগুলোয়ও রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধি ঘটেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও