You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সাপে কামড়ালে

মে থেকে অক্টোবর মাসে- অর্থাৎ বর্ষাকালে সাপের উপদ্রব বাড়ে। এ সময় স্থলভাগ ডুবে যাওয়ায় সাপ নতুন বাসস্থানের সন্ধানে বাসাবাড়ির উঁচু স্থানে আশ্রয় খোঁজে। এবার বাংলাদেশে আগাম বন্যায় সাপে কাটা মানুষের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

সব সাপই বিষধর নয়

সাপকে ভয় পায় না এমন মানুষ বিরল। সাপে কামড়ালে ভয়েই রোগী অর্ধমৃত হয়ে যায়। কিন্তু সব ক্ষেত্রেই কি বিপদের আশঙ্কা আছে? আমাদের দেশে প্রায় ১০০ প্রজাতির সাপ আছে, যার মধ্যে কেবল ছয় প্রজাতির সাপ বিষধর, বাকি ৯৪ প্রজাতির সাপের কোনো বিষ নেই। অর্থাৎ এই ৯৪ প্রজাতির সাপ কামড়ালে কোনো সমস্যা নেই, চিকিৎসা ছাড়াই ভালো হয়ে যায়। এই সুযোগটাই নিয়ে থাকেন ওঝারা।

ঝাড়ফুঁকে সময় নষ্ট নয়

বিষধর সাপের দংশন আর চিকিৎসা শুরুর সময়ের পার্থক্য যত কম হবে, চিকিৎসার সফলতার সম্ভাবনা তত বেশি। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় রোগী ওঝার পর্ব শেষ করে হাসপাতালে যখন আসে, ততক্ষণে অনেক মূল্যবান সময় অপচয় হয়ে গেছে, রোগীর প্রাণ ওষ্ঠাগত। বিষধর সাপের দংশনে প্রতিবছর স্বয়ং অনেক ওঝা হাসপাতালে ভর্তি হন এবং মৃত্যুর সংখ্যাও অনেক বেশি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন